বাংলাদেশ ছাত্রলীগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
Wafitauyan (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা অ্যাপ অনুচ্ছেদ উৎস |
Tanvir Rahat (আলোচনা | অবদান) |
||
২০৬ নং লাইন: | ২০৬ নং লাইন: | ||
* [[বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি]] |
* [[বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি]] |
||
* [[বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠনসমূহের তালিকা]] |
* [[বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠনসমূহের তালিকা]] |
||
* [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমালোচনা]] |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০৪:৫৬, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ | |
---|---|
সভাপতি | সাদ্দাম হোসেন[১] |
সাধারণ সম্পাদক | শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান[১] |
প্রতিষ্ঠাতা | শেখ মুজিবুর রহমান |
প্রতিষ্ঠা | ৪ জানুয়ারি ১৯৪৮ |
পূর্ববর্তী | পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ |
সদর দপ্তর | ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ, ঢাকা |
ভাবাদর্শ | বাঙালি জাতীয়তাবাদ |
স্লোগান | শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি |
দলীয় পতাকা | |
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধঘোষিত সন্ত্রাসী ছাত্র সংগঠন।[২] এটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন হিসেবে স্বীকৃত।[৩] এটি ভারত বিভক্তিক্রমে পূর্ব বাংলার উদ্ভবের কিছু দিন পর ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি গঠিত হয়।[৪]
প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন ঐতিহাসিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর, বিশেষত ১৯৯০-এর দশকের পর, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংগঠনটিকে তাদের অঘোষিত “লাঠিয়াল” বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে।[৫][৬] হত্যা, নির্যাতন, গণরুমকেন্দ্রিক নিপীড়ন, ছাত্রাবাসে সিট বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নসহ নানা ধরনের জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কর্মকাণ্ড এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক, ধ্বংসাত্মক ও উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০২৪ সালের ২৩শে অক্টোবর বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ও সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।[৭][৮][৯]
ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নির্যাতন, চাঁদাবাজি, সহিংসতা, জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তি ও হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ২০০৯ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ছাত্রলীগের হামলায় কমপক্ষে ৩৩ জন নিহত এবং ১,৫০০ জন গুরুতর আহত হয়েছিল।[১০] ২০১৪ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছিলো ১২৯ জনে, শুধু ২০১৮ সালেই ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছিল।[১১][১২][১৩]
২০১৬ সালের জুলাইয়ে গুলশান হামলার পর জঙ্গি তল্লাশিতে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে এক ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।[১৪] ২০২১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সাথেও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়।[১৫] ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ইডেন মহিলা কলেজ শাখার ছাত্রীদের ব্ল্যাকমেইল করে জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তি চক্র চালানোর অভিযোগ রয়েছে।[১৬]
ইতিহাস
১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের অ্যাসেম্বলি হলে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।[১৭] প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এর নাম ছিল পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ।[১৮] এবং এই সংগঠনের প্রথম অফিস ছিল ১৫০ মোগলটুলীতে। এই ১৫০ মোগলটুলীই ছিল মুসলিম লীগেরও অফিস। মুসলিম লীগের কিছু বাঙালি নেতা যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করলেন তখন মুসলিম লীগের অন্যান্য নেতারা তা মেনে নিতে পারেননি। শুরু হয়ে গেল এক ধরনের ছোটখাটো গৃহযুদ্ধ। তাঁরা দফায় দফায় আক্রমণ চালাতে লাগল এই অফিসটি দখল করতে। কিন্তু ছাত্রলীগ নেতাদের, বিশেষ করে শওকত আলীর বলিষ্ঠতার কারণে তারা অফিসটি দখল করতে সক্ষম হয়নি। নতুন অফিসের জন্য টেবিল, চেয়ার, আলমারি, সবকিছুর বন্দোবস্ত করেছিলেন তরুণ ছাত্র নেতা শওকত আলী।
১৯৪৮ সালের ৪ঠা জানুয়ারি তারিখে ফজলুল হক মুসলিম হলের এসেম্বলি হলে এক সভা ডাকা হল, সেখানে স্থির হল একটা ছাত্র প্রতিষ্ঠান করা হবে যার নাম হবে ‘পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ’।…প্রতিষ্ঠানের অফিস করলাম ১৫০ নম্বর মোগলটুলী। মুসলিম লীগ নেতারা কয়েকবার চেষ্টা করেছেন এই অফিসটা দখল করতে, কিন্তু শওকত মিয়ার জন্য পারেন নাই। আমরা ‘মুসলিম লীগ ওয়ার্কার্স ক্যাম্প’ নাম দিয়ে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছিলাম। এখন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের অফিসও করা হল। শওকত মিয়া টেবিল, চেয়ার, আলমারি সকল কিছুই বন্দোবস্ত করল। তাকে না হলে, আমাদের কোন কাজই হত না তখন। আমরা যে কয়েকজন তার সাথে মোগলটুলীতে থাকতাম, আমাদের খাওয়া থাকার ভার তার উপরই ছিল। … মোগলটুলীতেই ন্যাশনাল গার্ডের অফিস করা হয়েছিল। তিনতলা বাড়ি, অনেক জায়গা ছিল।
— শেখ মুজিবুর রহমান (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ৮৮, ৮৯)
প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অধিকার সংক্রান্ত আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন[১৯], শিক্ষার অধিকার, বাঙালির স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা, গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলন। প্রতিষ্ঠাকালীন আহ্বায়কের ভূমিকা পালন করেন নাঈমউদ্দিন আহমেদ এবং পরবর্তীতে সাংগঠনিকভাবে এর সভাপতি মনোনীত হন দবিরুল ইসলাম। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন খালেক নেওয়াজ খান।
১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার পর সর্বপ্রথম মাতৃভাষা বাংলার জন্য সংগ্রাম করেছিল। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল। ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন, যাতে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুর ভ্যানগার্ড ছিল। ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অগ্রণী ভূমিকা ছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা যার ডিজাইনার, পরিকল্পনাকারী ছাত্রলীগ। ১৯৭০ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধু ঢাকার পল্টনে ছাত্রদের এক কুচকাওয়াজে আসা উপলক্ষ্যে “জয় বাংলা বাহিনী” গঠন করা হয়। ছাত্র নেতারা এই বাহিনীর জন্য একটা পতাকা তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেন।
সিদ্ধান্তকে বাস্তবে রুপ দিতে ১৯৭০ সালের ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের ১১৬ নম কক্ষে (তৎকালীন ইকবাল হল) ছাত্রলীগ নেতা কাজী আরেফ আহমেদ, শাহজাহান সিরাজ, আ. স. ম. আবদুর রব, শিব নারায়ণ দাস সহ আরো কয়েকজন। বিবিসির সূত্র মতে, মোট ২২ জন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
মিটিংয়ে আলোচনার ভিত্তিতে কাজী আরেফের প্রাথমিক প্রস্তাবনার ভিত্তিতে জাতীয় পতাকার স্কেচ করেন হাসানুল হক ইনু। এরপর প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরে বাংলা হলের ১১৬নং কক্ষে রাত এগারটার পর শিব নারায়ণ দাশ পুরো পতাকা ডিজাইন সম্পন্ন করেন। সেই রাতেই পতাকা তৈরির বিষয়টি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অবহিত করে তার সম্মতি আদায় করেন আব্দুর রাজ্জাক। সেই রাতেই নিউমার্কেট এলাকার বলাকা বিল্ডিংয়ের ৩ তলার ছাত্রলীগ অফিসের পাশে নিউ পাক ফ্যাশন টেইলার্সের টেইলার্স মাস্টার খালেক মোহাম্মদী পতাকার নকশা বুঝে কাজ শুরু করেন। তারা ভোরের মধ্যেই কয়েকটি পতাকা তৈরি করে দেন। পরদিন ৬ দফা দিবস উপলক্ষে পল্টন ময়দানে শ্রমিক লীগের সমাবেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে তুলে দেওয়া হয় সেই পতাকা। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের ২ মার্চ এই পতাকা প্রথমবারের মতন উত্তোলিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে। ঐ পতাকাটি উত্তোলন করেন ছাত্রদের পক্ষ থেকে ডাকসুর তৎকালীন ভিপি আ স ম আব্দুর রব। সেদিন বেলা ১১টা থেকে তৎকালীন ছাত্রলীগের ঢাকা নগর শাখার সভাপতি শেখ জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি মিছিল নিয়ে একটি ফ্ল্যাগমাস্টের মাথায় পতাকাটি বেঁধে “জয় বাংলা” স্লোগান দিতে দিতে কলাভবনে নিয়ে আসেন। ছাত্রলীগের ১৭ হাজার সদস্য প্রান দিয়েছিল ১৯৭১ সালে এই পতাকাকে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকায় রুপ দিতে।[২০]
শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৬ দফা দাবি দিয়েছিলেন, যা ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগমান হয়। তৎকালীন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল।
১৯৬৯ সালে ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ঐতিহাসিক ভূমিকা ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৬৯ সালে বাংলার ছাত্রসমাজ সারাদেশে দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে তোলে, যা গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ বাংলার ছাত্র সমাজের পক্ষ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেন, যা ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের গতিকে ত্বরান্বিত করে।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে তৎকালীন ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। তখন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্যানগার্ড হিসেবে ছাত্রলীগ কাজ করত। সারা বাংলাদেশে পাকিস্তানের অপশাসনের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে তুলে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্বাচিত করতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ছাত্রলীগ ভূমিকা পালন করে।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী শহীদ হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। নূরে আলম সিদ্দিকী, তোফায়েল আহমেদ-সহ তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতারা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। ছাত্রলীগের নেতৃত্বে প্রতিটি জেলায়, উপজেলায়, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। তৎকালীন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতারা স্বাধীনতাযুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছিল।
জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ ও যুক্ত করার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের অবদান ছিল। ছাত্রলীগের বহু নেতাকর্মী যুদ্ধে শহীদ হন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের নাম পরিবর্তন হয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হয়।
ছাত্রলীগ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ভূমিকা প্রশংসনীয়। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। যার ধারাবাহিকতায় স্বৈরাচার সরকারের পতন হয় এবং গণতান্ত্রিক সরকারের উত্থান হয়।
১/১১’র সময় শেখ হাসিনাসহ ছাত্র-শিক্ষক সবার মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ গণআন্দোলন গড়ে তুলেছিল।
২০১৮ সালের ৩১ জুলাই ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে সংগঠনটির নেতৃত্বে আসেন সদ্য বাদ পড়া সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। উক্ত কেন্দ্রীয় নেতাদ্বয়ের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর তাদের বাদ দিয়ে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বে আসেন আল নাহিয়ান খান জয় এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পদের দায়িত্বে আসেন লেখক ভট্টাচার্য।[২১] পরবর্তী কাউন্সিলে তাদের নিয়মিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করা হয়।[২২]
২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯’–এর ক্ষমতাবলে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং এই আইনের তফসিল-২ অনুযায়ী ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ’ নামের ছাত্রসংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্তা ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।[২৩][২৪]
নামকরণ
অবিভক্ত পাকিস্তানের সর্বপ্রথম ছাত্র সংগঠন এটি। পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ নামে যাত্রা শুরু এই সংগঠনটির। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ১৯৪৯ সালের ২৩শে জুন আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয়। পরবর্তীতে দলে সাম্প্রদায়িক বিতর্ক এড়িয়ে চলতে ১৯৫৫ সালে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। সাম্প্রদায়িক অভিযোগ থেকে রক্ষা পেতে একই সাথে ছাত্রলীগের নামেও পরিবর্তন আসে, ছাত্রলীগের নাম হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ’।
স্বাধীনতা যুদ্ধে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে মুজিব বাহিনী গঠিত হয়। মুক্তিবাহিনী, মুজিব বাহিনীসহ বিভিন্ন নামে মানুষ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর দলের নামেও পরিবর্তন আসে । ছাত্র লীগের নাম হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।[২৫]
বাংলাদেশের ছাত্রসমাজের এই সংগঠনের নাম “বাংলাদেশ ছাত্রলীগ” ও ইংরেজিতে “বাংলাদেশ স্টুডেন্টস লিগ”, সংক্ষেপে বাংলায় ছাত্রলীগ নামে ও ইংরেজিতে “বিএসএল” নামে অভিহিত করা হয়। এর জাতীয় ভিক্তিতে সর্বোচ্চ কমিটি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ সংক্ষেপে নির্বাহী সংসদ নামে অভিহিত হয়। সংগঠনের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক ফোরামের নাম কেন্দ্রীয় কমিটি (পূর্বতন জাতীয় পরিষদ)।[২৬]
ঐতিহাসিক ভূমিকা
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ এর শিক্ষা কমিশন আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং এগারো দফা আন্দোলন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় স্বাধিকার আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে।[২৭] ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধের উদ্দেশ্যে ছাত্রলীগ মুজিব বাহিনী গঠন করে এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
সহিংসতা
ছাত্রলীগের বাংলাদেশের বিভিন্ন সংগ্রামে প্রথম সারিতে থাকলেও, বর্তমান প্রজন্ম তাদের বিভিন্ন নেতা-কর্মীদের কর্মকাণ্ডের কারণে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে।
ধর্ষণ ও লুন্ঠন
সংগঠনটি প্রায়সময় ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, খুন, লুটপাট, যৌন সন্ত্রাসসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায়ে অভিযুক্ত হয়ে থাকে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা দুর্ধর্ষ ক্যাডার জসিমউদ্দিন মানিক ১০০ ছাত্রীকে ধর্ষণের ‘সেঞ্চুরি উৎসব’ পালন করেছিল। [২৮][২৯][৩০]
আবু বকর হত্যাকাণ্ড
আবু বকর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তিনি ২০১০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি স্যার এ এফ রহমান হলে সিট দখল নিয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় আহত হয়ে একদিন পর মারা যান।[৩১][৩২]
জুবায়ের হত্যাকাণ্ড
জুবায়ের আহমেদ ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র। ২০১২ সালের ৮ই জানুয়ারি ছাত্রলীগের মধ্যে অন্তর্কলহে বিরোধীপক্ষের হামলায় আহত হয়ে একদিন পর মারা যান। এই ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড এবং দু'জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। [৩৩]
বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকাণ্ড
ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে ধংসাত্মক এবং আইনবিরোধী কাজে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।[৩৪][৩৫] বাংলাদেশে এই ছাত্র সংগঠনটি দেশের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় যখন এই সংগঠনের কিছু সদস্য বিশ্বজিৎ নামের একজন দর্জি দোকানীকে হরতাল চলাকালে ধারালো অস্ত্র দ্বারা আঘাতের সময় কয়েকটি টিভি চ্যানেলের ক্যামেরায় ধরা পড়ে। বিশ্বজিৎ সে সময় হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যুবরণ করে।[৩৬][৩৭]
পরবর্তীতে সরকারের পক্ষ থেকে এই ঘটনায় জড়িত কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলা করা হয়। বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ২১ জন কর্মীর মধ্যে আটজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। বাকি ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেয় আদালত।[৩৮]
এহসান রফিক নির্যাতন
২০১৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রাতে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী দ্বারা নির্যাতিত হোন। এতে তার চোখের কর্ণিয়া মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[৩৯]
কোটা সংস্কার আন্দোলন
২০১৩, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মিছিল করে এবং আন্দোলকারীদের উপর রড, লাঠি, হকি স্টিক, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। ১৫ জুলাই, ২০২৪ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে নারীদের উপর সহিংসতার অভিযোগও রয়েছে।[৪০][৪১]
নিরাপদ সড়ক আন্দোলন
শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন ও অবরোধ করতে চাইলেও দুর্ঘটনার পরদিন থেকেই পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়ার চেষ্টা করে; পুলিশের পাশাপাশি ছাত্রলীগ ও তৎকালীন আওয়ামী সরকার-সমর্থক যুবকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা করে। এদিকে ২, ৪, ৫ ও ৬ তারিখ ছাত্রলীগসহ তৎকালীন আওয়ামী সরকার-সমর্থক যুবকেরা আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও সংবাদ-সংগ্রহে-যাওয়া সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ করে; সেসব সংঘর্ষে প্রায় দেড় শতাধিক জন আহত হন; পুলিশ অধিকাংশ ক্ষেত্রে আক্রমণকারীদের প্রতি নির্বিকার থাকলেও বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের দমাতে লাঠিচার্জ, কাঁদানেগ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করে। প্রায় ১১৫ জন শিক্ষার্থী ও ১৫ জন সাংবাদিক আহত হন।[৪২][৪৩]
আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ড
বুয়েট তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাথে তার জড়িত থাকা নিয়ে সন্দেহ করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সন্দেহ করে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের ২২ বছর বয়সী ছাত্রকে তার সাম্প্রতিক একটি ফেসবুক পোস্টের কারণে আক্রমণ করা হয়েছিল, যা ভারতের সাথে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক কিছু চুক্তির সমালোচনা বলে মনে হয়েছিল।[৪৪]
গৃহবধু ধর্ষণ
২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সিলেটের শাহ পরাণের মাজার ভ্রমণ করে ফেরার পথে মুরারিচাঁদ কলেজের ছাত্রাবাসে এক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার হয়। [৪৫] স্বামীর কাছ থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের এই ঘটনায় ৬ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়, যাদের সবাই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। [৪৬] ঘটনার পর পলাতক আসামিদের কয়েকজনকে দ্রুত গ্রেফতারে সক্ষম হয় পুলিশ। [৪৭][৪৮][৪৯] ধর্ষণের এই ঘটনায় ছাত্রলীগের ভূমিকা নিয়ে সারাদেশে সমালোচনা হলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, “ধর্ষণ তো দূরের কথা, কেউ নারীর প্রতি বিন্দুমাত্র আড়চোখে তাকানোর সাহস করে, এমন কোনো কর্মী বাংলাদেশ ছাত্রলীগে নেই।” [৫০]
ঢামেকে শিক্ষার্থী নির্যাতন
ঢাকা মেডিকেল কলেজের শহীদ ডা. ফজলে রাব্বি হলে ইন্টার্ন চিকিৎসক এএসএম আলী ইমাম শীতলকে তার কোমর থেকে পা পর্যন্ত রড দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করাসহ হাঁটুর নিচের হাড় ভেঙে দেয়। মাথায় আঘাতের ফলে বমি শুরু হলে তাকে বের করে দেওয়া হয়। এর সঙ্গে কলেজ ছাত্রলীগ এবং ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের নেতারা জড়িত। শীতল ঢামেক ছাত্রলীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক।[৫১][৫২][৫৩][৫৪]
নিষিদ্ধ
২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর বাহাত্তরের সংবিধানকে বাতিল, ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ, রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে পদচ্যুত, ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের আলোকে 'প্রজাতন্ত্র ঘোষণা' করা এবং ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা করতে হবে, এই মর্মে ৫ দফা দাবী জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা।[৫৫] ২৪ অক্টোবর রাষ্ট্রপতির পদত্যাগসহ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবি জানায় বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ।[৫৬] আন্দোলনকারীরা ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার জন্য পরদিন মধ্যরাত পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়।[৫৭] তবে তার আগেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা অনুযায়ী ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে।
ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন অজ্ঞাত স্থান থেকে টেলিফোনে ডয়েচে ভেলেকে ব্যক্তিগত প্রতিক্রিয়ায় এই প্রজ্ঞাপনকে তামাশা ও অসাংবিধানিক এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবৈধ দাবী করে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান।[৫৮] গণমাধ্যমে পাঠানো সই করা সংগঠনের লিখিত প্রতিক্রিয়ায় সাদ্দাম হোসেন এবং ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, লাগামহীন অরাজকতা, মব জাস্টিস, হাজার-হাজার দলীয় নেতাকর্মীকে হত্যা সহ ইত্যাদি কারণ লুকানোর জন্য সংগঠনকে নিষিদ্ধ করে জনগণের দৃষ্টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছে বলে অভিহিত করে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে মিথ্যা ও বানোয়াট দাবি করে।[৫৯]
নেতৃবৃন্দের তালিকা
ছাত্রলীগের নেতৃত্বে থাকেন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ। তারা জাতীয় সম্মেলন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাসহ বিভিন্ন ভাবে নির্বাচিত হন। নিচের ছাত্রলীগের শুরু থেকে নেতৃবৃন্দের তালিকা দেয়া হল:[৬০]
সময়কাল | সভাপতি | সাধারণ সম্পাদক | টীকা |
---|---|---|---|
১৯৪৮ | নাঈমউদ্দিন আহমেদ (আহবায়ক) | [৬০] | |
১৯৪৮-১৯৫০ | দবিরুল ইসলাম | খালেক নেওয়াজ খান | |
১৯৫০-১৯৫২ | খালেক নেওয়াজ খান | কামরুজ্জামান | |
১৯৫২-১৯৫৩ | কামরুজ্জামান | এম.এ ওয়াদুদ | |
১৯৫৩-১৯৫৭ | আব্দুল মোমিন তালুকদার | এম. এ আউয়াল | |
১৯৫৭-১৯৬০ | রফিকুল্লাহ চৌধুরী | আযহার আলী, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন (ভারপ্রাপ্ত) | |
১৯৬০-১৯৬৩ | শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন | শেখ ফজলুল হক মনি | |
১৯৬৩-১৯৬৫ | কে.এম ওবায়দুর রহমান | সিরাজুল আলম খান | |
১৯৬৫-১৯৬৭ | সৈয়দ মাজহারুল হক বাকী | আব্দুর রাজ্জাক | |
১৯৬৭-১৯৬৮ | ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী | আব্দুর রাজ্জাক | |
১৯৬৮-১৯৬৯ | আব্দুর রউফ (বহিস্কৃত) | খালেদ মোহাম্মদ আলী | |
১৯৬৯-১৯৭০ | তোফায়েল আহমেদ | আ.স.ম. আব্দুর রব | |
১৯৭০-১৯৭২ | নূরে আলম সিদ্দিকী | শাহজাহান সিরাজ (বহিস্কৃত), ইসমত কাদির গামা | |
১৯৭২-১৯৭৩ | শেখ শহিদুল ইসলাম | এম. এ রশিদ | |
১৯৭৩-১৯৭৪ | মনিরুল হক চৌধুরী | শফিউল আলম প্রধান (বহিস্কৃত), মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন | |
১৯৭৬-১৯৭৭ | এম. এ আউয়াল (আহ্বায়ক) | ||
১৯৭৭-১৯৮১ | ওবায়দুল কাদের | বাহালুল মজনুন চুন্নু | |
১৯৮১-১৯৮৩ | মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন | খ.ম জাহাঙ্গীর | |
১৯৮৩-১৯৮৫ | আব্দুল মান্নান | জাহাঙ্গীর কবির নানক | |
১৯৮৬-১৯৮৮ | সুলতান মোহাম্মদ মনসুর | মোঃ আব্দুর রহমান | |
১৯৮৮-১৯৯২ | হাবিবুর রহমান (বহিস্কৃত), শাহে আলম (কার্যকরী) | অসীম কুমার উকিল | |
১৯৯২-১৯৯৪ | মাঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী | ইকবালুর রহিম | |
১৯৯৪-১৯৯৮ | এ. কে. এম. এনামুল হক শামীম | ইসহাক আলী খান পান্না | |
১৯৯৮-২০০২ | বাহাদুর বেপারী | অজয় কর খোকন | |
২০০২-২০০৬ | লিয়াকত সিকদার | নজরুল ইসলাম বাবু | |
২০০৬-২০১১ | মাহমুদ হাসান রিপন | মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন | |
২০১১-২০১৫ | এইচ. এম. বদিউজ্জামান সোহাগ | সিদ্দিকী নাজমুল আলম | [৬১] |
২০১৫-২০১৮ | মো: সাইফুর রহমান সোহাগ | এস. এম জাকির হোসাইন | [৬২] |
২০১৮-২০১৯ | রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন | গোলাম রাব্বানী | [২১] |
২০১৯-২০২২ | আল নাহিয়ান খান জয় | লেখক ভট্টাচার্য | [২১] |
২০২২-বর্তমান | সাদ্দাম হোসেন | শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান | [১] |
আরও দেখুন
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
- সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট
- বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
- বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি
- বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠনসমূহের তালিকা
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমালোচনা
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "ছাত্রলীগের নতুন সভাপতি সাদ্দাম হোসেন"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২০।
- ↑ "ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে সরকার"। প্রথম আলো। ২৩ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রলীগ আ'লীগের অঙ্গসংগঠন নয়, ভ্রাতৃপ্রতীম"। banglanews24.com। ২০১৪-০২-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-০৯।
- ↑ "বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিহাস"। ২০২২-১২-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১৫।
- ↑ "'নব্বইয়ের পর ছাত্র সংগঠন লাঠিয়াল বাহিনীর ভূমিকায় চলে গেছে'"। দৈনিক দেশ রূপান্তর। ৫ নভেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রলীগ সরকারের লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত হয়েছে: ইউট্যাব"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "'সন্ত্রাসী' সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ ঘোষণা"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৩।
- ↑ "ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি"। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৩।
- ↑ "কোন পথে ছাত্র রাজনীতি? – DW – 05.02.2018"। dw.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২৩।
- ↑ Ratcliffe, Redwan Ahmed Rebecca (২০১৯-১০-১০)। "Father demands justice after student beaten to death in Bangladesh"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Killing of Bangladesh student triggers protests"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Bangladesh Student Killing Sparks University Protests"। Voice of America (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Chhatra League leader arrested for militant links"। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২০।
- ↑ "Pirganj Communal Violence: BCL man sparked the blaze"। The Daily Star। ২৩ অক্টোবর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "Women leaders seek probe into allegations"। New Age। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "ইতিহাসের পাতায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২০২১-০১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১৫।
- ↑ "বাংলাদেশ প্রতিদিন"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১৫।
- ↑ https://www.bbc.com/bengali/articles/cd1ypln4jzjo.amp
- ↑ ক খ গ "ছাত্রলীগ থেকে বাদ শোভন- রাব্বানী, দায়িত্বে জয়- লেখক"। প্রথম আলো। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ভারমুক্ত হলেন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১১।
- ↑ "ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে সরকার"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা"। যুগান্তর। ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ timenewsbd.com। "যেভাবে 'পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ' থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ"। ২০২০-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-১৮।
- ↑ "গঠনতন্ত্র" (পিডিএফ)। bsl.org.bd। ১৮ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ Posted on 26 October 2010 by Najmul (২০১০-১০-২৬)। "Introduction of Bangladesh Chhatra League"। culture of bangladesh। ২০১৪-০৯-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "ধর্ষণের বীভৎসতা বেড়েই চলেছে-নয়া দিগন্ত"। dailynayadiganta.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৫।
- ↑ "নারীর মর্যাদা রক্ষায় হোক সর্বাত্মক প্রতিরোধ | উপ-সম্পাদকীয়"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২০২০-০৫-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২৭।
- ↑ "Prothom Alo | Most popular bangla daily newspaper"। archive.prothom-alo.com। ২০১৯-১১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২৭।
- ↑ "আবরার হত্যার দিনে ঢাবির সেই আবু বকরকে স্মরণ"। যুগান্তর। ৭ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ আসাদুজ্জামান (৭ অক্টোবর ২০১৯)। "আবু বকরকে কেউ খুন করেনি!"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "জুবায়ের হত্যা: 'ছাত্র সংগঠনগুলোর অনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিণতি'"। বিবিসি বাংলা। ২৪ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "শেষ সময়েও বেপরোয়া যুবলীগ-ছাত্রলীগ"। আলোকিত বাংলাদেশ। ২০১৩-০৬-২২। ২০১৩-০৬-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ মীর সাব্বির বিবিসি বাংলা। "ধর্ষণচেষ্টা: ছাত্রলীগ নেতা আটক"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ সোহরাব হাসান (১১ ডিসেম্বর ২০১২)। "একজন বিশ্বজিৎ ও ছাত্রলীগ ভয়ংকর"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০১৯-০৪-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।
- ↑ "বাংলাদেশে বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় আরেক ছাত্র গ্রেপ্তার"। Bbc.co.uk। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় ২১ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "ছাত্রলীগের হামলায় চোখ হারানোর পথে রফিক!"। বাংলা ট্রিবিউন। ৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "কোটা সংস্কার আন্দোলনে কে এই অস্ত্রধারী?"। দৈনিক সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ছাত্রীদের ওপর হামলা : নারী নেত্রীরা নীরব?"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৭।
- ↑ "Dozens of students injured in Bangladesh road safety protests"। www.aljazeera.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-২১।
- ↑ France-Presse, Agence। "115 students injured in clashes as Bangladesh teen protests turn violent"। Rappler (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-২১।
- ↑ "Buet student beaten to death: Critical FB post costs him his life?"। Daily Star। ৭ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গৃহবধূ ধর্ষিত, সিলেটে তোলপাড়"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০১।
- ↑ "এমসি কলেজে ধর্ষণ ঘটনায় 'ছাত্রলীগ'র ৬ জনের নামে মামলা"। The Daily Star Bangla। ২০২০-০৯-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০১।
- ↑ "এমসি কলেজে ধর্ষণের ঘটনায় এ পর্যন্ত গ্রেফতার চারজন"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০১।
- ↑ "এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে ধর্ষণ, ছাত্রলীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা | banglatribune.com"। Bangla Tribune। ২০২০-১০-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-৩০।
- ↑ "এমসি কলেজে ধর্ষণ: সেদিনের ঘটনার বর্ণনায় যা বলেছেন স্বামী"। Dhaka Tribune Bangla। ২০২০-০৯-২৮। ২০২০-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-৩০।
- ↑ "নারীর দিকে আড়চোখে তাকাবে, এমন কর্মী ছাত্রলীগে নেই: লেখক"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২০২০-০৯-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-৩০।
- ↑ "ছাত্রলীগের পিটুনিতে বমি করে দেন শীতল, দেয়া হয়নি পানিও!"। সময় টিভি। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "বুয়েটের পর ঢামেকে শিক্ষার্থী নির্যাতন, ফজলে রাব্বি হলে নৃশংসতা"। দৈনিক যুগান্তর। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "বুয়েটের পর ঢামেকে শিক্ষার্থী নির্যাতন, ফজলে রাব্বি হলে নৃশংসতা"। যমুনা টিভি। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "ছাত্রলীগের নির্যাতন থেকে বাঁচতে গ্রামে চলে গেলেন ঢামেক শিক্ষার্থী"। দৈনিক মানবকণ্ঠ। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১। ৩১ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পাঁচ দফা দাবী কী? কেন তারা করছে?"। BBC News বাংলা। ২৩ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "রাষ্ট্রপতির পদত্যাগসহ আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের"। Prothomalo। ২৩ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রলীগ 'সন্ত্রাসবাদী'! হাসিনার দলের ছাত্রশাখাকে নিষিদ্ধ করল বাংলাদেশের ইউনূস সরকার"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্রলীগ নিষিদ্ধে প্রজ্ঞাপন, আদেশ মানেন না ছাত্রলীগ সভাপতি – DW – 23.10.2024"। dw.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ জনকণ্ঠ, দৈনিক। "'ব্যর্থতা লুকাতেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ'"। দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ ক খ "বিগত কমিটি সমূহ – বাংলাদেশ ছাত্রলীগ"। bsl.org.bd। ১৭ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২০।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সাইফুর-জাকির"। bdnews24। ২০২২-১২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২০।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহাগের করোনা"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২০।
বহিঃসংযোগ
- বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট।
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে-এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট।