বিষয়বস্তুতে চলুন

আজম আলী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Adib Khaled (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১০:০৮, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

আজম আলী
জন্মএপ্রিলে, ১৯৬৭
সেতাবগঞ্জ, দিনাজপুর
জাতীয়তাবাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্ররসায়ন বিজ্ঞান

আজম আলী একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী। ১৯৬৭ সালের এপ্রিলে দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে (বর্তমান নাম সেতাবগঞ্জ) আজম আলীর জন্মগ্রহণ করেন।[]

শিক্ষা

তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন যথাক্রমে ১৯৮৮ ও ১৯৯১ সালে।[] পলিমার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি সম্পন্ন করেন ২০০০ সালে। []

কর্মজীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনায় দুই বছর কাটিয়েছেন পোস্টডকটোরাল ফেলো হিসাবে ।[] ড: আজম আলী বায়োমেটেরিয়ালস্‌ এবং ন্যানো টেকনোলজি রিসার্স টিমে নিউজিল্যান্ডে অগ্রগণ্য একজন বিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করছেন।[]

গবেষণা

আজম আলী উলের প্রোটিন থেকে এমন এক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করেছেন, যার মাধ্যমে অগ্নিদগ্ধ ও রাসায়নিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত রোগীর ত্বক ও মাংশপেশীর আরোগ্য সম্ভব। তিনি বলেন,[]

সম্মাননা

২০১০ সালে তিনি নিউজিল্যান্ডের বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য বিভাগের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার বেয়ার ইনোভেটর পুরস্কার পান।[]

প্যাটেন্ট

আজম আলীর ১৮টি আন্তর্জাতিক পেটেন্ট রয়েছে।[]

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ