পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | পিয়ের-এমেরিক এমিলিয়ানো ফ্রঁসোয়া অবামেয়াং[১] | ||
জন্ম | ১৮ জুন ১৯৮৯ | ||
জন্ম স্থান | লাভাল, ফ্রান্স | ||
উচ্চতা | ১.৮৬ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি)[২] | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | চেলসি | ||
জার্সি নম্বর | ৯ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৫–১৯৯৭ | লুইসেরি | ||
১৯৯৭–১৯৯৮ | নিস | ||
১৯৯৮–১৯৯৯ | লুইসেরি | ||
১৯৯৯–২০০১ | লাভালোয়া | ||
২০০১–২০০৫ | রোয়ঁ | ||
২০০৫–২০০৭ | বাস্তিয়া | ||
২০০৭–২০০৮ | এসি মিলান | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৮–২০১১ | এসি মিলান | ০ | (০) |
২০০৮–২০০৯ | → দিজোঁ (ধার) | ৩৪ | (৮) |
২০০৯–২০১০ | → লিল (ধার) | ১৪ | (২) |
২০১০–২০১১ | → মোনাকো (ধার) | ১৯ | (২) |
২০১১ | → সেঁত-এতিয়েন (ধার) | ১৪ | (২) |
২০১১–২০১৩ | সেঁত-এতিয়েন | ৭৩ | (৩৫) |
২০১৩–২০১৮ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ১৪৪ | (৯৮) |
২০১৮–২০২২ | আর্সেনাল | ১২৮ | (৬৮) |
২০২২ | বার্সেলোনা | ১৮ | (১১) |
২০২২– | চেলসি | ০ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৯ | ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-২১ | ১ | (০) |
২০১২ | গ্যাবন অনূর্ধ্ব-২৩ | ৩ | (১) |
২০০৯–২০২২ | গ্যাবন | ৭২ | (৩০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৩:৪৪, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ০৭:০৯, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
পিয়ের-এমেরিক এমিলিয়ানো ফ্রঁসোয়া অবামেয়াং (ফরাসি: Pierre-Emerick Aubameyang; জন্ম: ১৮ জুন ১৯৮৯; পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং নামে সুপরিচিত) হলেন একজন গ্যাবনীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে ইংল্যান্ডের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসির হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।[৩] তিনি মূলত কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় এবং বাম পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
১৯৯৫–৯৬ মৌসুমে, ফরাসি ফুটবল ক্লাব লুইসেরির যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে অবামেয়াং ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং পরবর্তীকালে নিস, লুইসেরি, লাভালোয়া, বাস্তিয়া এবং এসি মিলানের যুব দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন।[৪] ২০০৭–০৮ মৌসুমে, ইতালীয় ক্লাব এসি মিলানের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন। অতঃপর দিজোঁ, লিল, মোনাকো এবং সেঁত-এতিয়েনের হয়ে ধারে খেলেছেন। ২০১০–১১ মৌসুমে তিনি প্রায় ২ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ফরাসি ক্লাব সেঁত-এতিয়েনে যোগদান করেছেন। সেঁত-এতিয়েনের হয়ে তার সর্বশেষ মৌসুমে তিনি ২০১২–১৩ কুপ দে লা লিগের শিরোপা জয়লাভ করেছেন। সেঁত-এতিয়েনে তিন মৌসুম অতিবাহিত করার পর প্রায় ১৩ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে জার্মান ক্লাব বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি সকল প্রতিযোগিতায় ২১৩ ম্যাচে ১৪১টি গোল করেছেন। ২০১৭–১৮ মৌসুমে, তিনি প্রায় ৬৪ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে আর্সেনালে যোগদান করেছেন, যেখানে তিনি ১২৮ ম্যাচে ৬৮টি গোল করার পাশাপাশি দলটির অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২০২১–২২ মৌসুমে, তিনি আর্সেনাল হতে স্পেনীয় ক্লাব বার্সেলোনায় যোগদান করেছেন।[৫] ২০২২–২৩ মৌসুমে, তিনি প্রায় ১২ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে বার্সেলোনা হতে ইংরেজ ক্লাব চেলসিতে যোগদান করেছেন।
২০০৯ সালে, অবামেয়াং ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে ফ্রান্সের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করার তিন বছর পর, তিনি গ্যাবন অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে গ্যাবনের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। তিনি ২০০৯ সালে গ্যাবনের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; গ্যাবনের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৭২ ম্যাচে ৩০টি গোল করেছেন। তিনি গ্যাবনের হয়ে এপর্যন্ত ৪টি আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সে (২০১০, ২০১২, ২০১৫ এবং ২০১৭) অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগতভাবে, অবামেয়াং বেশ কিছু পুরস্কার জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৫–১৬ বুন্দেসলিগার মৌসুম সেরা খেলোয়াড় এবং ২০১৮–১৯ প্রিমিয়ার লিগের গোল্ডেন বুট অন্যতম।[৬] দলগতভাবে, অবামেয়াং এপর্যন্ত ৬টি শিরোপা জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ১টি সেঁত-এতিয়েনের হয়ে, ৩টি বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে এবং ২টি আর্সেনালের হয়ে জয়লাভ করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
পিয়ের-এমেরিক এমিলিয়ানো ফ্রঁসোয়া অবামেয়াং ১৯৮৯ সালের ১৮ই জুন তারিখে ফ্রান্সের লাভালে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল
অবামেয়াং গ্যাবন অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে গ্যাবনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। গ্যাবনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি ৩ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ১টি গোল করেছেন। এছাড়াও তিনি ফ্রান্স অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে ১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন।
২০২২ সালের ১৮ই মে তারিখে অবামেয়াং আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন।[৭]
পরিসংখ্যান
ক্লাব
- ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | জাতীয় কাপ | লিগ কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | মোট | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিভাগ | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ||
এসি মিলান | ২০০৭–০৮ | সেরিয়ে আ | ০ | ০ | ০ | ০ | — | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | |
দিজোঁ (ধার) | ২০০৮–০৯ | লিগ ২ | ৩৪ | ৮ | ৪ | ২ | ১ | ০ | — | — | ৩৯ | ১০ | ||
লিল (ধার) | ২০০৯–১০ | লিগ ১ | ১৪ | ২ | ০ | ০ | ১ | ০ | ৯ | ০ | — | ২৪ | ২ | |
মোনাকো (ধার) | ২০১০–১১ | লিগ ১ | ১৯ | ২ | ১ | ০ | ৩ | ০ | — | — | ২৩ | ২ | ||
সেঁত-এতিয়েন | ২০১০–১১ | লিগ ১ | ১৪ | ২ | — | — | — | — | ১৪ | ২ | ||||
২০১১–১২ | ৩৬ | ১৬ | ০ | ০ | ২ | ২ | — | — | ৩৮ | ১৮ | ||||
২০১২–১৩ | ৩৭ | ১৯ | ৪ | ২ | ৪ | ০ | — | — | ৪৫ | ২১ | ||||
মোট | ৮৭ | ৩৭ | ৪ | ২ | ৬ | ২ | — | — | ৯৭ | ৪১ | ||||
সেঁত-এতিয়েন বি (ধার) | ২০১০–১১ | ফরাসি জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ২ | ২ | ০ | — | — | — | — | ২ | ০ | ||||
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ২০১৩–১৪ | বুন্দেসলিগা | ৩২ | ১৩ | ৬ | ২ | — | ৯ | ১ | ১ | ০ | ৪৮ | ১৬ | |
২০১৪–১৫ | ৩৩ | ১৬ | ৪ | ৫ | — | ৮ | ৩ | ১ | ১ | ৪৬ | ২৫ | |||
২০১৫–১৬ | ৩১ | ২৫ | ৪ | ৩ | — | ১৪ | ১১ | — | ৪৯ | ৩৯ | ||||
২০১৬–১৭ | ৩২ | ৩১ | ৪ | ২ | — | ৯ | ৭ | ১ | ০ | ৪৬ | ৪০ | |||
২০১৭–১৮ | ১৬ | ১৩ | ১ | ৩ | — | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ২৪ | ২১ | |||
মোট | ১৪৪ | ৯৮ | ১৯ | ১৫ | — | ৪৬ | ২৬ | ৪ | ২ | ২১৩ | ১৪১ | |||
আর্সেনাল | ২০১৭–১৮ | প্রিমিয়ার লিগ | ১৩ | ১০ | — | ১ | ০ | — | — | ১৪ | ১০ | |||
২০১৮–১৯ | ৩৬ | ২২ | ১ | ১ | ২ | ০ | ১২ | ৮ | — | ৫১ | ৩১ | |||
২০১৯–২০ | ৩৬ | ২২ | ২ | ৪ | ০ | ০ | ৬ | ৩ | — | ৪৪ | ২৯ | |||
২০২০–২১ | ২৯ | ১০ | ১ | ১ | ০ | ০ | ৮ | ৩ | ১ | ১ | ৩৯ | ১৫ | ||
২০২১–২২ | ১৪ | ৪ | ০ | ০ | ১ | ৩ | — | — | ১৫ | ৭ | ||||
মোট | ১২৮ | ৬৮ | ৪ | ৬ | ৪ | ৩ | ২৬ | ১৪ | ১ | ১ | ১৬৩ | ৯২ | ||
বার্সেলোনা | ২০২১–২২ | লা লিগা | ১৭ | ১১ | — | — | ৬ | ২ | — | ২৩ | ১৩ | |||
২০২২–২৩ | ১ | ০ | ০ | ০ | — | ০ | ০ | — | ১ | ০ | ||||
মোট | ১৮ | ১১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৬ | ২ | ০ | ০ | ২৪ | ১৩ | ||
চেলসি | ২০২২–২৩ | প্রিমিয়ার লিগ | ০ | ০ | — | — | — | — | ০ | ০ | ||||
সর্বমোট | ৪৪৬ | ২২৬ | ৩২ | ২৫ | ১৫ | ৫ | ৮৭ | ৪২ | ৫ | ৩ | ৫৮৫ | ৩০১ |
আন্তর্জাতিক
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
গ্যাবন | ২০০৯ | ৭ | ২ |
২০১০ | ১০ | ৩ | |
২০১১ | ৫ | ০ | |
২০১২ | ৮ | ৪ | |
২০১৩ | ৪ | ৩ | |
২০১৪ | ৪ | ২ | |
২০১৫ | ১০ | ৫ | |
২০১৬ | ৪ | ২ | |
২০১৭ | ৪ | ২ | |
২০১৮ | ২ | ১ | |
২০১৯ | ৫ | ১ | |
২০২০ | ২ | ১ | |
২০২১ | ৬ | ৩ | |
২০২২ | ১ | ১ | |
সর্বমোট | ৭২ | ৩০ |
সম্মাননা
ক্লাব
- সেঁত-এতিয়েন
- কুপ দে লা লিগ: ২০১২–১৩[৮]
- বরুসিয়া ডর্টমুন্ড
- ডিএফবি পোকাল: ২০১৬–১৭[৯] রানার-আপ: ২০১৩–১৪,[১০] ২০১৪–১৫,[১১] ২০১৫–১৬[১২]
- ডিএফএল সুপার কাপ: ২০১৩,[১৩] ২০১৪[১৪]
- আর্সেনাল
- এফএ কাপ: ২০১৯–২০
- এফএ কমিউনিটি শিল্ড: ২০২০[১৫]
- ফুটবল লিগ কাপ রানার-আপ: ২০১৭–১৮[১৬]
- উয়েফা ইউরোপা লিগ রানার-আপ: ২০১৮–১৯[১৭]
ব্যক্তিগত
- লিগ ১ বর্ষসেরা আফ্রিকান খেলোয়াড়: ২০১২–১৩[১৮]
- ইউএনএফপি লিগ ১ বর্ষসেরা দল: ২০১২–১৩[১৯]
- ইউএনএফপি লিগ ১ মাসসেরা খেলোয়াড়: ফেব্রুয়ারি ২০১২, অক্টোবর ২০১২, ফেব্রুয়ারি ২০১৩[২০]
- সিএএফ বর্ষসেরা দল: ২০১৩,[২১] ২০১৪,[২২] ২০১৫,[২৩] ২০১৬, ২০১৮,[২৪] ২০১৯[২৫]
- প্রিক্স মার্ক-ভিভিয়ান ফো: ২০১৩[২৬]
- উয়েফা ইউরোপা লিগ মৌসুমসেরা দল: ২০১৫–১৬,[২৭] ২০১৮–১৯[২৮]
- বরুশিয়া ডর্টমুন্ড মৌসুমসেরা খেলোয়াড়: ২০১৪–১৫[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- বুন্দেসলিগা মৌসুমসেরা দল: ২০১৬–১৭[২৯]
- বর্ষসেরা আফ্রিকান ফুটবলার: ২০১৫[৩০]
- বুন্দেসলিগা বর্ষসেরা খেলোয়ার: ২০১৫–১৬[৩১]
- ফেসবুক ফুটবল বর্ষসেরা বুন্দেসলিগার খেলোয়াড়: ২০১৬[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- বুন্দেসলিগার সর্বোচ্চ গোলদাতা: ২০১৬–১৭[৩২]
- প্রিমিয়ার লিগ মাসসেরা খেলোয়াড়: অক্টোবর ২০১৮, সেপ্টেম্বর ২০১৯[৩৩]
- প্রিমিয়ার লিগ গোল্ডেন বুট: ২০১৮–১৯ (যৌথভাবে)[৩৩]
- আর্সেনাল বর্ষসেরা খেলোয়ড়: ২০১৯–২০[৩৪]
- পিএফএ বর্ষসেরা দল: ২০১৯–২০[৩৫]
- আইএফএফএইচএস বর্ষসেরা পুরুষ দল: ২০২০[৩৬]
- আইএফএফএইচএস দশকসেরা দল: ২০১১–২০২০[৩৭]
অন্যান্য
- কমান্ডার অফ দি ন্যাশনাল অর্ডার অফ মেরিট অফ গ্যাবন: ২০১৬[৩৮]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Pierre-Emerick Aubameyang: 10 things on the Borussia Dortmund and Gabon star"। Bundesliga। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Pierre-Emerick Aubameyang"। Chelsea F.C.। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "Men: Senior"। Chelsea F.C.। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Joueur – Pierre-Emerick AUBAMEYANG"। French Football Federation। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "FC Barcelona sign Pierre-Emerick Aubameyang"। FC Barcelona। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Gabon's Aubameyang ends Bundesliga season as top scorer"। BBC Sport। ২০ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৭।
- ↑ Husband, Ben (১৮ মে ২০২২)। "Pierre-Emerick Aubameyang releases statement announcing international retirement"। Daily Mirror। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০২২।
- ↑ "France: Coupe de la Ligue 2012/2013: Final: AS Saint-Étienne – Stade Rennes 1:0"। worldfootball.net। HEIM:SPIEL। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "DFB-Pokal 2016/17, Finale in Berlin: Eintracht Frankfurt 1:2 Borussia Dortmund: Takt. aufstellung" [DFB-Pokal 2016/17, Final in Berlin: Eintracht Frankfurt 1:2 Borussia Dortmund: Tactical lineup]। kicker (জার্মান ভাষায়)। Olympia-Verlag। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "DFB-Pokal 2013/14, Finale in Berlin: Borussia Dortmund 0:2 Bayern München: Takt. aufstellung" [DFB-Pokal 2013/14, Final in Berlin: Borussia Dortmund 0:2 Bayern Munich: Tactical lineup]। kicker (জার্মান ভাষায়)। Olympia-Verlag। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "DFB-Pokal 2014/15, Finale in Berlin: Borussia Dortmund 1:3 VfL Wolfsburg: Takt. aufstellung" [DFB-Pokal 2014/15, Final in Berlin: Borussia Dortmund 1:3 VfL Wolfsburg: Tactical lineup]। kicker (জার্মান ভাষায়)। Olympia-Verlag। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "DFB-Pokal 2015/16, Finale in Berlin: Bayern München 4:3 Borussia Dortmund: Takt. aufstellung" [DFB-Pokal 2015/16, Final in Berlin: Bayern Munich 4:3 Borussia Dortmund: Tactical lineup]। kicker (জার্মান ভাষায়)। Olympia-Verlag। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Supercup 2013, Finale: Borussia Dortmund 4:2 Bayern München: Takt. aufstellung" [Supercup 2013, Final: Borussia Dortmund 4:2 Bayern Munich: Tactical lineup]। kicker (জার্মান ভাষায়)। Olympia-Verlag। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Supercup 2014, Finale in Dortmund: Borussia Dortmund 2:0 Bayern München: Takt. aufstellung" [Supercup 2014, Final in Dortmund: Borussia Dortmund 2:0 Bayern Munich: Tactical lineup]। kicker (জার্মান ভাষায়)। Olympia-Verlag। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ Sanders, Emma (২৯ আগস্ট ২০২০)। "Arsenal 1–1 Liverpool"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০২০।
- ↑ McNulty, Phil (২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Arsenal 0–3 Manchester City"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ Bevan, Chris (২৯ মে ২০১৯)। "Chelsea 4–1 Arsenal"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৯।
- ↑ "Aubameyang wins best African player in France award"। BBC Sport। ১৪ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৭।
- ↑ "Ligue 1 Team of the Year"। Ligue1.com। ২৪ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৭।
- ↑ "PALMARÈS"। UNFP। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Glo-Caf Awards Lagos 2013"। cafonline.com। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Glo-Caf Award Winners 2014"। ahramonline। ৯ জানুয়ারি ২০১৫। ২৮ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Aubameyang, Samatta rule Africa"। cafonline.com। ৭ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Salah and Mane Picked in First Africa Best 11"। FIFPro। ৮ জানুয়ারি ২০১৯। ৯ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Mane, Oshoala named African Footballers of 2019 at CAF Awards"। CAFOnline.com। CAF। ৭ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Prix Marc-Vivien Foé: Dix joueurs pour succéder à Aubameyang"। Afrique foot। ৪ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৭।
- ↑ "UEFA Europa League Squad of the Season"। UEFA। ২০ মে ২০১৬।
- ↑ "UEFA Europa League Squad of the 2018/19 Season"। UEFA। ৩০ মে ২০১৯।
- ↑ "Official Bundesliga Team of the Season for 2016/17"। Bundesliga। ২৬ মে ২০১৭। ১২ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৭।
- ↑ "Aubameyang crowned African Footballer of the Year"। Al Jazeera।
- ↑ "Aubameyang named players' player of 2015/16"। Bundesliga। ১ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৬।
- ↑ "Gabon's Aubameyang ends Bundesliga season as top scorer"। BBC Sport। ২০ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৭।
- ↑ ক খ "Pierre-Emerick Aubameyang: Overview"। Premier League। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Aubameyang is our 2019/20 Player of the Season"। arsenal.com। ৮ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "PFA Player of the Year: Kevin de Bruyne and Beth England named 2020 winners"। BBC Sport। ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "CAF MEN TEAM 2020 by IFFHS"। IFFHS। ১৩ ডিসেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "IFFHS (International Federation of Football for History & Statistics"। IFFHS। ২৮ জানুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-৩১।
- ↑ "African football player of year Aubameyang home to hero's welcome"। Radio France Internationale। ৮ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০২১।
বহিঃসংযোগ
- পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)
- পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং – উয়েফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (আর্কাইভ) (ইংরেজি)
- সকারওয়েতে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- সকারবেসে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- বিডিফুটবলে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- ট্রান্সফারমার্কেটে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- ওয়ার্ল্ডফুটবল.নেটে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- ইএসপিএন এফসিতে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে পিয়ের-এমেরিক অবামেয়াং (ইংরেজি)
- ১৯৮৯-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- আর্সেনাল ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের খেলোয়াড়
- এসি মিলানের খেলোয়াড়
- মোনাকো ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- লিল ওলাঁপিক স্পোর্টিং ক্লাবের খেলোয়াড়
- ফরাসি ফুটবলার
- সেঁত-এতিয়েন স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের খেলোয়াড়
- দিজোঁ ফুটবল কোত দরের খেলোয়াড়
- ২০১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ফুটবলার
- বুন্দেসলিগার খেলোয়াড়
- প্রিমিয়ার লিগের খেলোয়াড়
- ফুটবল ফরোয়ার্ড
- ২০১৭ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সের খেলোয়াড়
- লিগ ১-এর খেলোয়াড়
- ২০১৫ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সের খেলোয়াড়
- ইতালিতে প্রবাসী ফুটবলার
- জার্মানিতে প্রবাসী ফুটবলার
- ফ্রান্সের অনূর্ধ্ব-২১ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ইংল্যান্ডে প্রবাসী ফুটবলার
- লিগ ২-এর খেলোয়াড়
- স্পেনীয় বংশোদ্ভূত ফরাসি ব্যক্তি
- ফরাসি প্রবাসী ফুটবলার
- মোনাকোয় প্রবাসী ফুটবলার
- ইংল্যান্ডে ফরাসি প্রবাসী ক্রীড়াবিদ
- কিকার-টরিয়াগার্কানোনে পুরস্কার বিজয়ী
- ইতালিতে ফরাসি প্রবাসী ক্রীড়াবিদ
- মোনাকোয় ফরাসি প্রবাসী ক্রীড়াবিদ
- ২০১২ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সের খেলোয়াড়
- ফুটবল ক্লাব রোয়েঁর খেলোয়াড়
- কৃষ্ণাঙ্গ ফরাসি ক্রীড়াবিদ
- গ্যাবনের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- গাবোনীয় ফুটবলার
- ওলাঁপিক জিমনাস্ত ক্লাব নিসের খেলোয়াড়
- স্পোর্টিং ক্লাব বাস্তিয়ার খেলোয়াড়
- ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার খেলোয়াড়
- চেলসি ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- লা লিগার খেলোয়াড়
- ২০১০ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সের খেলোয়াড়
- স্পেনে ফরাসি প্রবাসী ক্রীড়াবিদ