অ্যারিল (বীজের সিলকা)
এই নিবন্ধটি En থেকে বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি En ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি En ভাষার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরি করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। |
অ্যারিল (বীজের খোসা বা সিলকা) হল বীজের উপর বিশেষ বর্ধিতাংশ যা কিছুটা বা সম্পূর্নরুপে বীজকে আবৃত করে। বীজের ডিম্বাশয় (ডিম্বকনাড়ী বা ডিম্বকনাভী থেকে) ও উপরের সংযুক্তি বিন্দুর মধ্যথেকে অ্যারিল বিকশিত হয়। অন্যদিকে, অ্যারিলোড বা অপ্রকৃত অ্যারিল গঠিত হয় বীজত্বকের ভিন্ন বিন্দু থেকে। “অ্যারিল” শব্দটি কখনো কখনো সপুস্পক উদ্ভিদের বীজের উপরের পরিপুষ্ট মাংসল অংশকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ জায়ফলের উপরের অংশ জৈত্রী। অ্যারিল এবং অ্যারিলোড বেশিরভাগই ভক্ষনযোগ্য এবং পশুপাখিরা এটি ভক্ষন করে ও তাদের সাথে বীজ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যেতে প্রলুব্ধ হয়। Burseraceae প্রজাতির Pyrenes গোত্রের উদ্ভিদের বীজে অ্যারিলের মত গঠন বিশিষ্ট Pseudarils অংশ দেখা যায় যা ডিম্বাশয়ের মধ্যস্তর থেকে গঠিত হয়। এটি ফলজ ও ভক্ষনযোগ্য এবং এর বহিঃস্তর পরিষ্কারভাবে দুটি সমান অংশে বিভক্ত। এর উপরের অংশ পতিত হয়ে উজ্জ্বল কালো বীজের উপর উজ্জ্বল রঙ বিশিষ্ট আচ্ছাদন দেখা যায়।
Taxus প্রজাতিতে ক্রমবিকাশঃ
[সম্পাদনা]Dacrycarpus dacrydioides উদ্ভিদে
[সম্পাদনা]Kahikatea বৃক্ষ (Dacrycarpus Dacrydioides) নিউজিল্যান্ডের একটি স্থানীয় বৃক্ষ। প্রাক-ইউরোপীয় যুগে Kahikatea বৃক্ষের অ্যারিল মাওরিদের জন্য একটি খাদ্য উৎস ছিল এবংএটি ধুয়ে কাচাঁ খাওয়া হত। একে তারা বলত ‘করই’।[২][৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ A contribution to the life history of Litchi chinensis Sonn., ১৯৪৪উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
- ↑ "Dacrycarpus dacrydioides (kahikatea) description"। conifers.org। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১।
'The small fruit (koroi) are superabundant and highly nutritious. The birds ate them and flocked for miles to do so.
- ↑ "Kahikatea, Dacrycarpus"। web.auckland.ac.nz। ২০১১। ১২ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১।
The juicy, swollen, red stalk which holds the seed is known as koroi.
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Anderson, E. & Owens, J. N. (2003). Analysing the reproductive biology of Taxus: should it be included in Coniferales? Acta Hort. 615: 233–234.