ইউকো ব্যাঙ্ক
অবয়ব
ধরন | সাধারণ |
---|---|
এনএসই: ইউকোব্যাঙ্ক বিএসই: 532505 | |
শিল্প | ব্যাংকিং, অর্থসংস্থান সেবা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৬ জানুয়ারি ১৯৪৩ |
প্রতিষ্ঠাতা | জি. ডি. বিড়লা |
সদরদপ্তর | কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
প্রধান ব্যক্তি | রবি কুমার টাক্কার (সভাপতি ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক) |
পণ্যসমূহ | খুচরা ব্যাংকিং, কর্পোরেট ব্যাংকিং, অর্থ এবং বীমা, বিনিয়োগ ব্যাংকিং, বন্ধকী ঋণ, প্রাইভেট ব্যাংকিং, সম্পদ ব্যবস্থাপনা |
আয় | ₹১৮,৫৬০.৯৭ কোটি (ইউএস$ ২.২৭ বিলিয়ন)(২০১৬)[১] |
₹ ৩,৬০৩ কোটি (ইউএস$ ৪৪০.৪১ মিলিয়ন) (২০১৬)[১] | |
₹−২,৭৯৯.২৫ কোটি (ইউএস$ −০.৩৪ বিলিয়ন) (২০১৬)[১] | |
মোট সম্পদ | ₹২,৪৪,৮৮২.৫৩ কোটি (ইউএস$ ২৯.৯৩ বিলিয়ন) (২০১৬) [১] |
মালিক | ভারত সরকার |
কর্মীসংখ্যা | ২৪,৭২৪ (২০১৬)[১] |
মূলধন অনুপাত | ৯.৬৩% (২০১৬)[১] |
ওয়েবসাইট | www |
ইউকো ব্যাঙ্ক (পূর্বনাম ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাঙ্ক) ভারতের অন্যতম প্রাচীন ও অগ্রণী বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক। ১৯৪৩ সালে কলকাতায় এই ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪২ সালের ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় বিশিষ্ট শিল্পপতি ঘনশ্যাম দাস বিড়লা ভারতীয় পুঁজি ও ব্যবস্থাপনায় স্থাপিত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের ধারণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এই ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করেন। সেই সময় এই ব্যাঙ্কের নাম ছিল ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাঙ্ক। ১৯৬৯ সালের ১৯ জুলাই ভারত সরকার অন্য তেরোটি ব্যাঙ্কের সঙ্গে এই ব্যাঙ্কটিরও রাষ্ট্রায়ত্ত্বকরণ করেন। ১৯৮৫ সালে ভারতীয় সংসদে একটি আইন পাস করে ব্যাঙ্কের নাম ইউকো ব্যাঙ্ক রাখা হয়। বর্তমানে সারা দেশে ব্যাঙ্কের প্রায় দুই হাজার পরিষেবা কেন্দ্র রয়েছে। সিঙ্গাপুর ও হংকং শহরেও এই ব্যাঙ্কের দুটি শাখা বর্তমান।