ইয়াসমিন লাফিতে
ইয়াস্মিন ল্যাফিতে | |
---|---|
জন্ম | [১] | ১ অক্টোবর ১৯৭৩
অন্যান্য নাম | ইয়াস্মিন[৩] |
উচ্চতা | ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি (১.৬৮ মিটার)[৩] |
প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্রের সংখ্যা | 42 (per IAFD) |
ইয়াস্মিন ল্যাফিতে (জন্ম: ১লা অক্টোবর, ১৯৭৩)[৪] হলেন একজন মরোক্কান প্রাক্তন পর্নোগ্রাফিক অভিনেত্রী।[৫]
জীবনী এবং ক্যারিয়ার
[সম্পাদনা]মরোক্কো তে থর সুক নামে এক শহরে এক মুসলিম পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন, পরে তারা ফ্রান্সে চলে যান পরিবারের সাথে যখন তার বয়স ছিল মাত্র ৫ মাস এবং তিনি ফ্রান্সের এক বিখ্যাত সহর লিওন এর বুকে বড় হয়ে ওঠেন।[২][৫][৬] ১৮ বছর বয়সে, উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পাশ করবার পরেই তিনি তার পরিবার ত্যাগ করেন; এই সময়ে তিনি, নার্স এডুকেশন নিয়ে পড়াশুনো শুরু করেন নার্স হওয়ার জন্য এবং ওয়েট্রেস হিসেবে কাজও করেন তার পড়াশুনোর ব্যয়ভার মেটানোর জন্য।[৫][৬]
২০০৪ সালে, তিনি যৌনশিল্প জামানায় পা রাখেন তার ছেলে বন্ধুর সাথে, একটা ছোটো ম্যাগাজিনের বিনোদনে উত্তর দেওয়ার পরে যারা প্রধানত নতুন কাপেল খুঁজছিল।[২][৬][৭] ২০০৬ সালে, তিনি টি.এফ.ওয়ান টক সোতে একটা এপিসোড করেন যার নাম ছিল La Méthode Cauet, তারপরেই তাকে বিভিন্ন খবরের কাগজের সাক্ষাৎকারে আসার জন্য ডাকা হয়, ম্যাগাজিনের ওপরের পাতার ছবি এবং অন্যান্য বড়-সর অনুষ্ঠানে ডাকা হয়, এবং পরবর্তী কালে তিনি এফ.এইচ.এম নামে এক ম্যাগাজিনের প্রধান মডেল হিসেবে আবির্ভুত হন।[৭] ২০০৭ সালে, তিনি পরিচালক মার্ক ডক্রেল এর সাথে একটা অভাবনীয় চুক্তি করেন। [২][৭][৮] ওই একই বছরে তিনি ড্যানিয়েল আরবিড এর ছবিতে তিনি প্রধান ভূমিকা পালন করেন। ছবির মান ছিল A Lost Man, যা উদ্বোধন হয়েছিল ২০০৭ কান চলচ্চিত্র উৎসব অর্থাৎ ৬০ তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে।[২][৯][১০] ২০০৮ সালে, তিনি অলিভার মার্শাল এক ক্রাইম নাটক MR 73 এ পার্শচরিত্রের অভিনয় করেন।[২][৫][৬][৮][১১] বিভিন্ন পরিচালকদের সাথে কাজ করবার পরে তিনি, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি যৌনশিল্প থেকে অবসর নেন এবং সমসাময়িক ছবির ওপরে মন দেন।[৬][১২]
২০০৫ সালে ইয়াস্মিন ল্যাফিতে, অলিভার ল্যাফিতের সাথে কাজ শুরু করেন তার নিজের প্রোডাকশন কোম্পানিতে যার নাম ছিল "অ্যালকো প্রোডাকশন"।[১৩][১৪]
খেতাব ও মনোনয়ন
[সম্পাদনা]- ২০০৭ ভেনাস খেতাব বিজয়ী - বেস্ট ইউরোপীয়ান অভিনেত্রী[১৫]
- ২০০৭ এক্স খেতাব - বেস্ট অভিনেত্রী
- ২০০৮ এক্স খেতাব - বেস্ট অভিনেত্রী
- ২০০৮ ইরোটিকলাইন খেতাব - বেস্ট ইউরোপীয়ান অভিনেত্রী
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Biographie Yasmine"। AlloCiné। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Hassan Hamdani (১১ জানুয়ারি ২০১১)। "Enquête. Les Marocains et le X. Une histoire charnelle"। TelQuel। Archived from the original on ১৩ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ ইন্টারনেট অ্যাডাল্ট ফিল্ম ডেটাবেজে ইয়াসমিন লাফিতে
- ↑ Date de naissance
- ↑ ক খ গ ঘ "Yasmine: de la blouse blanche au latex noir"। ৫ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Stéphanie Plasse (১২ ডিসেম্বর ২০০৯)। "Yasmine : sexe, islam et blouse blanche"। Afrik.com। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
|সংবাদপত্র=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ক খ গ Mouna Izzdine (২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "La nouvelle Dorcel Girl marocaine"। Maroc Hebdo। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ Jean-Daniel Sallin (১ এপ্রিল ২০০৮)। "Zone Yasmine"। Tribune de Genève। ২০১৪-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Yasmine Lafitte Actrice française"। Le Figaro। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Serge Kaganski (১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Un homme perdu"। Les Inrocks। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Damien Mercereau (২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Interview de Yasmine Lafitte"। Infosjeunes। ৮ আগস্ট ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Philippe Vecchi (৯ জানুয়ারি ২০১১)। "Yasmine, ex-égérie Dorcel: "Maintenant je sais pourquoi je suis devenue hardeuse""। Les Inrocks। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Annuaire des 67500 entreprises lyonnaises ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে Retrieved on 2011-03-25.
- ↑ Alko Productions Retrieved on 2011-03-25.
- ↑ "Venus Award Winners Announced"। ২৪ অক্টোবর ২০০৭। ৯ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৪।