২০২৪ আইসিসি নারী টি২০ বিশ্বকাপ
 | |
| তারিখ | ৩ অক্টোবর – ২০ অক্টোবর ২০২৪ |
|---|---|
| তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
| ক্রিকেটের ধরন | টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
| প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ রাউন্ড-রবিন ও নকআউট |
| আয়োজক |  সংযুক্ত আরব আমিরাত[১] |
| বিজয়ী |  নিউজিল্যান্ড (১ম শিরোপা) |
| রানার-আপ |  দক্ষিণ আফ্রিকা |
| অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১০ |
| খেলার সংখ্যা | ২৩ |
| প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | অ্যামেলিয়া কের |
| সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | লরা উলভার্ট (২২৩) |
| সর্বাধিক উইকেটধারী | অ্যামেলিয়া কের (১৫) |
| আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট | টি২০ বিশ্বকাপ |
২০২৪ আইসিসি নারী টি২০ বিশ্বকাপ হল আইসিসি নারী টি২০ বিশ্বকাপের নবম সংস্করণ আসর।[২] এই টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলি ৩ থেকে ২০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।[৩][৪][৫] তবে বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি এখন একই তারিখে সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থানান্তরিত হয়েছে, যদিও আয়োজন অধিকার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের রয়েছে।[৬] গত আসরের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া।[৭] স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো নারী টি২০ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল, যেখানে প্রথমবারের মতো নারী টি২০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছিল।[৮]
নিউজিল্যান্ড সেমি-ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতে নেয়।[৯][১০][১১]
পটভূমি
[সম্পাদনা]আইসিসি মহিলা টি২০ বিশ্বকাপ হল একটি পেশাদার টি২০আই টুর্নামেন্ট যা পুরুষদের জাতীয় ক্রিকেট দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়, যা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) দ্বারা আয়োজিত হয়। টুর্নামেন্টটি, এখন প্রতি দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়, প্রথমবার ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডে খেলা হয়েছিল। ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত সর্বশেষ টুর্নামেন্টে ১০টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া, যারা আগের আসরের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছিল।
আয়োজক নির্বাচন
[সম্পাদনা]২০২৪ সালের আগস্টে, আইসিসি ঘোষণা করেছিল যে ২০২৪ মহিলা টি২০ বিশ্বকাপ সংযুক্ত আরব আমিরাতে খেলা হবে, যেখানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আনুষ্ঠানিক আয়োজক থাকবে।[১২]
বিন্যাস
[সম্পাদনা]১০টি যোগ্যতা অর্জনকারী দল ৫টি দলের ২টি গ্রুপে বিভক্ত ছিল; একটি গ্রুপের ৫টি দল অন্য সকলের সাথে খেলেছে - প্রতিটি গ্রুপে মোট ১০টি ম্যাচের জন্য - এবং প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুটি দল নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হবে।
সময়সূচী
[সম্পাদনা]২৮ জুলাই ২০২৪-এ, আইসিসি ঘোষণা করেছিল যে টুর্নামেন্টটি ৩ থেকে ২০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত খেলা হবে। এটি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। যাইহোক, এটিকে এখন একই তারিখের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, কারণ বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার কারণে কিছু অংশগ্রহণকারী দলের সরকার কর্তৃক ভ্রমণ পরামর্শ আরোপ করা হয়েছিল, যেমনটি ২০২৪ সালের আগস্টে আইসিসি ঘোষণা করেছিল।
১৬ আগস্ট ২০২৪-এ, আইসিসি ঘোষণা করেছে যে ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত ওয়ার্ম-আপ ফিক্সচার অনুষ্ঠিত হবে। যাইহোক, ২৬ আগস্ট ২০২৪-এ, সংশোধিত সময়সূচী ঘোষণার পরে, ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত ওয়ার্ম-আপ ফিক্সচার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
মার্কেটিং
[সম্পাদনা]দলসমূহ
[সম্পাদনা]২০২২ সালের এপ্রিল মাসে টুর্নামেন্টের যোগ্যতা অর্জন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা হয়েছিল।[২][১৩] স্বাগতিক বাংলাদেশ টুর্নামেন্টে সরাসরি উত্তীর্ণ হয়েছিল।[১৪] প্রতিযোগিতার গত আসরের সেরা ৬টি অবস্থানে থাকা দলসমূহও টুর্নামেন্টে সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করেছিল।[১৫] একই সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ দলসমূহের মধ্যে র্যাঙ্কিং অনুযায়ী সেরা দল হিসেবে পাকিস্তান টুর্নামেন্টে সুযোগ পেয়েছিল।[১৬] বাছাইপর্বের প্রথম সেমি-ফাইনালে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো নারী টি২০ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।[১৭] [১৮] দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারিয়ে শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় যোগ্যদল হিসেবে তাদের ৯ম টি২০ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।[১৯] সামগ্রিকভাবে, ২০২৩ থেকে ১০টি দলের মধ্যে ৯টি টি২০ বিশ্বকাপে উত্তীর্ণ হয়েছিল, একমাত্র পার্থক্য আয়ারল্যান্ডের পরিবর্তে স্কটল্যান্ড যোগ্যতা অর্জন করেছিল।[২০]
| উত্তরণের যোগ্যতা | তারিখ | আয়োজনস্থল | আসন | উত্তীর্ণ দল |
|---|---|---|---|---|
| স্বাগতিক | ২৬ জুলাই ২০২২ | — | ১ |  বাংলাদেশ
|
| ২০২৩ আইসিসি নারী টি২০ বিশ্বকাপ (শেষ নারী টি২০ বিশ্বকাপের সেরা ৬ দল, স্বাগতিক দল ছাড়া) |
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ – ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | দক্ষিণ আফ্রিকা
|
৬ |  অস্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজ দক্ষিণ আফ্রিকা নিউজিল্যান্ড ভারত
|
| আইসিসি নারী টি২০আই র্যাংকিং (স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ দলসমূহের মধ্যে সেরা দল) |
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | — | ১ |  পাকিস্তান
|
| বাছাইপর্ব | ২৫ এপ্রিল – ৭ মে ২০২৪ | সংযুক্ত আরব আমিরাত
|
২ |  স্কটল্যান্ড শ্রীলঙ্কা
|
| মোট | ১০ | |||
দলীয় সদস্য
[সম্পাদনা]প্রতিটি দল টুর্নামেন্টের আগে ১৫ জন খেলোয়াড়ের একটি দল নির্বাচন করেছিল এবং যে কোনও আহত খেলোয়াড়কে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিল। ২০২৪ সালের ২৫ আগস্ট তারিখে পাকিস্তান প্রথম দল ঘোষণা করেছিল।[২১] ২০২৪ সালের ২৬ আগস্ট তারিখে অস্ট্রেলিয়া তাদের দলীয় সদস্যদের নাম ঘোষণা করেছিল।[২২] ২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট তারিখে ভারত ও ইংল্যান্ড তাদের দলীয় সদস্যদের নাম ঘোষণা করেছিল।[২৩][২৪] ২০২৪ সালের ২৯ আগস্ট তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল তাদের দল ঘোষণা করেছিল।[২৫] ২০২৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর তারিখে স্কটল্যান্ড তাদের দল ঘোষণা করেছিল।[২৬] ২০২৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকা দল ঘোষণা করেছিল।[২৭] ২০২৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর তারিখে নিউজিল্যান্ড দল ঘোষণা করেছিল।[২৮] ২০২৪ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছিল।[২৯] শ্রীলঙ্কা চূড়ান্ত দল হিসেবে ২০২৪ সালের ২০ সেপ্টেম্বর তারিখে তাদের দল ঘোষণা করেছিল।[৩০]
ভেন্যু
[সম্পাদনা]২০২২ সালের জুলাইয়ে, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নিশ্চিত করেছে যে দুটি ভেন্যু, ঢাকা এবং সিলেট ম্যাচগুলি আয়োজন করবে।[৩১] ফাইনালের আয়োজক ছিল ঢাকা, যদিও সিলেট মূলত ফাইনালের আয়োজক ছিল। পরবর্তীতে, ২০২৪ সালের আগস্টে, আইসিসি ঘোষণা করে যে সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের পরিবর্তে মহিলাদের টি২০ বিশ্বকাপের আয়োজন করবে যদিও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ইভেন্টটি আয়োজন করতে থাকবে। ম্যাচগুলো দুবাই ও শারজায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৩২]
| সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভেন্যু
| ||
|---|---|---|
| দুবাই | শারজাহ | |
| দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম | |
| ধারণক্ষমতা: ২৫,০০০ | ধারণক্ষমতা: ১৬,০০০ | |
|
| |
| বাংলাদেশের মূল ভেন্যু
| ||
|---|---|---|
| ঢাকা | সিলেট | |
| শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম | সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | |
| ধারণক্ষমতা: ২৫,৪১৬ | ধারণক্ষমতা: ১৮,৫০০ | |
|
| |
| ম্যাচ: ১২ (সেমি-ফাইনাল ও ফাইনালসহ) | ম্যাচ: ১১টি (সেমি-ফাইনালসহ) | |
ম্যাচ পরিচালনাকারী কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]২০২৪ সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর তারিখে, আইসিসি প্রতিযোগিতার জন্য ম্যাচ অফিসিয়ালদের মধ্যেই সর্ব-মহিলা প্যানেল নিয়োগ করেছিল। ১০ জন আম্পায়ারের পাশাপাশি গণ্ডিকোটা সর্বা লক্ষ্মী, শান্দ্রে ফ্রিৎজ ও মিশেল পেরেরা তাঁরা ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে ছিলেন।[৩৩][৩৪]
- ম্যাচ রেফারি
- আম্পায়ার
প্রস্তুতি ম্যাচ
[সম্পাদনা]টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে, অংশগ্রহণকারী দেশগুলি ১০টি প্রস্তুতি ম্যাচে অংশগ্রহণ নিয়েছিলেন, যা ২০২৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই ম্যাচগুলো ডব্লিউটি২০আই বা ডব্লিউটি২০ এর মর্যাদা দেওয়া হয়নি।[৩৫] দুবাইয়ের সেভেনস ক্রিকেট স্টেডিয়াম, আইসিসি একাডেমি ১নং মাঠ ও ২নং মাঠ এবং প্রস্তুতি ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছিল।[৩৬]
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- স্কটল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]৫ মে ২০২৪ তারিখে, আইসিসি টুর্নামেন্টের সময়সূচী প্রকাশ করেছিলেন।[৩৭] টুর্নামেন্টটি সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থানান্তরিত হওয়ার পরে, ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ২৬ তারিখে নতুন সময়সূচী ঘোষণা করা হয়েছিল।[৩৮]
| গ্রুপ পর্ব | |
|---|---|
| গ্রুপ এ | গ্রুপ বি |
গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]| অব | দল | খেলা | জ | হা | টাই | ফহ | পয়েন্ট | নে.রা.রে. | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | অস্ট্রেলিয়া
|
৪ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ৮ | +২.২২৩ | নকআউট পর্বে অগ্রসর |
| ২ | নিউজিল্যান্ড
|
৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ৬ | +০.৮৭৯ | |
| ৩ | ভারত
|
৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | ৪ | +০.৩২২ | |
| ৪ | পাকিস্তান
|
৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ | ২ | −১.০৪০ | |
| ৫ | শ্রীলঙ্কা
|
৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ | ০ | −২.১৭৩ |
ম্যাচ
[সম্পাদনা]ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- হর্ষিতা সামারাবিক্রমা (শ্রীলঙ্কা) তার ১০০তম মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন।[৩৯]
ব
|
||
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এলিশা হিলি (অস্ট্রেলিয়া) মেয়েদের টি২০আইতে তার ৩,০০০তম রান করেছিলেন।[৪২]
- এলিসি পেরি (অস্ট্রেলিয়া) মেয়েদের টি২০আইতে তার ২,০০০তম রান করেছিলেন।[৪৩]
ব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- মুনিবা আলী প্রথমবারের মতো মেয়েদের টি২০আইতে পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।[৪৪][৪৫]
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- তাহলিয়া ম্যাকগ্রা (অস্ট্রেলিয়া) টি২০আইতে তার সহস্রাধিক রান করেছিলেন।[৪৬]
- পূজা বস্ত্রাকর (ভারত) মেয়েদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ১০০তম উইকেট নিয়েছিলেন।[৪৭]
- খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া সেমি-ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।[৪৮]
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ড সেমি-ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিলেন এবং ভারত ও পাকিস্তান বিদায় নিয়েছিলেন।[৪৯]
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]| অব | দল | খেলা | জ | হা | টাই | ফহ | পয়েন্ট | নে.রা.রে. | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ
|
৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ৬ | +১.৫০৪ | নকআউট পর্বে অগ্রসর |
| ২ | দক্ষিণ আফ্রিকা
|
৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ৬ | +১.৩৮২ | |
| ৩ | ইংল্যান্ড
|
৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ৬ | +১.১১৭ | |
| ৪ | বাংলাদেশ (H)
|
৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ | ২ | −০.৮৪৪ | |
| ৫ | স্কটল্যান্ড
|
৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ | ০ | −৩.১২৯ |
ম্যাচ
[সম্পাদনা]ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- তাজ নেহার (বাংলাদেশ) তার মেয়েদের টি২০আই অভিষেক হয়েছিল।
- নিগার সুলতানা (বাংলাদেশ) তার ১০০তম মেয়েদের টি২০আই ম্যাচ খেলেছেন।[৫০]
- ফাহিমা খাতুন (বাংলাদেশ) মেয়েদের টি২০আইতে নিজের ৫০তম উইকেট নেন।
- নাহিদা আক্তার (বাংলাদেশ) মেয়েদের টি২০আইতে নিজের ১০০তম উইকেট নেন।[৫১]
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- স্কটল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- হেইলি ম্যাথিউজ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) মেয়েদের টি২০আইতে নিজের ১০০তম উইকেট নেন।[৫২]
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- নাদিন ডি ক্লার্ক (দক্ষিণ আফ্রিকা) তার ১০০তম মেয়েদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন।[৫৩][৫৪]
- দক্ষিণ আফ্রিকা ও স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো মেয়েদের টি২০আইতে মুখোমুখি হয়েছিল।[৫৪]
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- ম্যান্ডি মাংরু (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার মেয়েদের টি২০আই অভিষেক হয়েছিল।
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
মাইয়া বাউচিয়ার ৬২* (৩৪)
|
- স্কটল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো মেয়েদের টি২০আইতে মুখোমুখি হয়েছিল।[৫৫]
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- হেইলি ম্যাথিউজ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার শততম টি২০আই ম্যাচ খেলেছিলেন।[৫৬]
- ড্যানিয়েল ওয়াট (ইংল্যান্ড) তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ৫,০০০তম রান করেছিলেন।[৫৭]
- খেলার ফলাফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা সেমি-ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল এবং ইংল্যান্ড প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছিলেন।[৫৮]
নকআউট পর্ব
[সম্পাদনা]বন্ধনী
[সম্পাদনা]| সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||
| এ১ | অস্ট্রেলিয়া |
১৩৪/৫ (২০) | ||||||
| বি২ | দক্ষিণ আফ্রিকা |
১৩৫/২ (১৭.২) | ||||||
| সে১বি | দক্ষিণ আফ্রিকা |
১২৬/৯ (২০ ওভার) | ||||||
| সে২বি | নিউজিল্যান্ড |
১৫৮/৫ (২০ ওভার) | ||||||
| বি১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
১২০/৮ (২০ ওভার) | ||||||
| এ২ | নিউজিল্যান্ড |
১২৮/৯ (২০ ওভার) | ||||||
সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত নেয়।
- এটি নিউজিল্যান্ডের প্রথম আইসিসি মহিলা টি২০ শিরোপা জয় লাভ করেছিল।
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]সর্বাধিক রান
[সম্পাদনা]- উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো[৬০]
| রান | খেলোয়াড় | ইনিংস | সর্বোচ্চ স্কোর | গড় | স্ট্রাইক রেট | ১০০ | ৫০ | ৪ | ৬ |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ২২৩ | লরা উলভার্ট |
৬ | ৫৯* | ৪৪.৬০ | ১১৩.১৯ | ০ | ১ | ২৪ | ২ |
| ১৮৭ | তাজমিন ব্রিটস |
৬ | ৫৭* | ৩৭.৪০ | ১০৩.৮৮ | ০ | ১ | ১৯ | ১ |
| ১৫১ | ড্যানি ওয়াট-হজ |
৪ | ৫১* | ৫০.৩৩ | ১২৪.৭৯ | ০ | ১ | ১৭ | ০ |
| ১৫০ | হারমানপ্রীত কৌর |
৪ | ৫৪* | ১৫০.০০ | ১৩৩.৯২ | ০ | ২ | ১৭ | ১ |
| সুজি বেটস |
৬ | ৩২ | ২৫.০০ | ৯৩.১৬ | ০ | ০ | ১২ | ০ | |
| জর্জিয়া প্লিমার |
৬ | ৫৩ | ২৫.০০ | ১১৯.০৪ | ০ | ১ | ১৪ | ২ |
সর্বাধিক উইকেট
[সম্পাদনা]- উৎস : ইএসপিএনক্রিকইনফো[৬১]
| উইকেট | খেলোয়াড় | ইনিংস | ওভার | রান | সেরা বোলিং | বোলিং গড় | বোলিং স্ট্রাইক রেট | ইকনোমি রেট | ৪ডাব্লিউআই | ৫ডব্লিউআই |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১৫ | অ্যামেলিয়া কের |
৬ | ২২.৪ | ১১০ | ৪/২৬ | ৭.৩৩ | ৯.০৬ | ৪.৮৫ | ১ | ০ |
| ১২ | নোনকুলুলেকো ম্লাবা |
৬ | ২৪ | ১৩৬ | ৪/২৯ | ১১.৩৩ | ১২.০০ | ৫.৬৬ | ১ | ০ |
| ১০ | অ্যাফি ফ্লেচার |
৫ | ১৮ | ১১৫ | ৩/২১ | ১১.৫০ | ১০.৮০ | ৬.৩৮ | ০ | ০ |
| রোজম্যারি মাইর |
৬ | ২৩ | ১১৭ | ৪/১৯ | ১১.৭০ | ১৩.৮০ | ৫.০৮ | ১ | ০ | |
| ৯ | অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড |
৫ | ১৭.৫ | ৯২ | ৩/২১ | ১০.২২ | ১১.৮৮ | ৫.১৫ | ০ | ০ |
| ইডেন কারসন |
৬ | ২৩ | ১৪৭ | ৩/২৯ | ১৬.৩৩ | ১৫.৩৩ | ৬.৩৯ | ০ | ০ |
সম্প্রচার
[সম্পাদনা]আইসিসি.টিভি আফগানিস্তান, মহাদেশীয় ইউরোপ, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১১৬টি অঞ্চলে বিনামূল্যে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বিশ্বব্যাপী সম্প্রচার অধিকার নিম্নরূপ:[৬২]
| অঞ্চল | দেশ/উপ-অঞ্চল | টেলিভিশন সম্প্রচারক | রেডিও |
|---|---|---|---|
| এশিয়া | বাংলাদেশ | নাগরিক টিভি | |
| ভারত | স্টার স্পোর্টস ডিজনি+ হটস্টার |
অল ইন্ডিয়া রেডিও (এআইআর) | |
| পাকিস্তান | পিটিভি হোম পিটিভি ন্যাশনাল পিটিভি স্পোর্টস টেন স্পোর্টস |
||
| সিঙ্গাপুর | স্টারহাব | — | |
| শ্রীলঙ্কা | টিভি১ | ||
| ইউরোপ | আয়ারল্যান্ড | স্কাই স্পোর্টস | |
| যুক্তরাজ্য | বিবিসি রেডিও | ||
| আমেরিকা | কানাডা | উইলো | — |
| যুক্তরাষ্ট্র | |||
| ক্যারিবিয়ান | ইএসপিএন ক্যারিবিয়ান | ||
| ওশেনিয়া | অস্ট্রেলিয়া | অ্যামাজন প্রাইম | এবিসি স্পোর্ট |
| নিউজিল্যান্ড | স্কাই স্পোর্ট এনজেড | — | |
| আফ্রিকা | মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা | ক্রিকলাইফ উইমেন | টক ১০০.৩ এফএম বিগ ১০৬.২ |
| আফ্রিকান ইউনিয়ন | সুপার স্পোর্ট | — |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Ullah, Barket (২০২৪-০৮-২০)। "বাংলাদেশ থেকে সরে গেল নারীদের বিশ্বকাপ, কোথায় হবে আসর?"। Crifo Sports। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২০।
- ↑ ক খ "আইসিসি ইভেন্টের যোগ্যতা অর্জনের পথ নিশ্চিত"। International Cricket Council। ১০ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২২। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "process" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ "২০২৪ মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাংলাদেশে"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২২।
- ↑ "Hosts for ICC Women's global events until 2027 announced"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২২।
- ↑ "২০২৭ সাল পর্যন্ত আইসিসি নারী বৈশ্বিক ইভেন্টের আয়োজক তালিকা ঘোষণা"। International Cricket Council। ২৬ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "UAE confirmed as new venue for ICC Women's T20 World Cup 2024"। www.icc-cricket.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২০।
- ↑ "Superb South Africa stun defending champions Australia to reach final"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-১৭।
- ↑ "Scotland book maiden Women's T20 World Cup ticket with comprehensive win over Ireland"। International Cricket Council (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৫-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-১৬।
- ↑ "New Zealand triumph in thriller to reach T20 World Cup final"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-১৮।
- ↑ "Amelia Kerr delivers New Zealand's first-ever World Cup title"। Cricbuzz। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "History made in Dubai: New Zealand win their first Women's T20 World Cup title"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২১।
- ↑ "ICC moves Women's T20 World Cup from strife-torn Bangladesh to UAE"। Cricbuzz। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Qualification pathway for marquee ICC events confirmed"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সরাসরি খেলবে বাংলাদেশের মেয়েরা"। বিডিক্রিকটাইম। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Sri Lanka, Ireland fail to secure direct qualification for 2024 T20 World Cup"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Automatic qualifiers for ICC Women's T20 World Cup 2024 confirmed"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Scotland book maiden Women's T20 World Cup ticket with comprehensive win over Ireland"। www.icc-cricket.com। মে ৫, ২০২৪।
- ↑ "Women's T20 World Cup qualifier: Scotland beat Ireland to book Bangladesh berth"। BBC Sport। মে ৫, ২০২৪।
- ↑ "Sri Lanka overcome determined UAE to seal Women's T20 World Cup spot"। www.icc-cricket.com। মে ৫, ২০২৪।
- ↑ "Ireland miss out on Women's T20 World Cup after heavy defeat to Scotland"। The Irish Times।
- ↑ "Fatima Sana to lead Pakistan in ICC Women's T20 World Cup"। Pakistan Cricket Board। ১০ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ Jolly, Laura (২৬ আগস্ট ২০২৪)। "Brown returns but no room for Jonassen in World Cup squad"। Cricket.com.au। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "India's squad for the ICC Women's T20 World Cup 2024 announced"। BCCI। ২৭ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "England Women squad named for ICC Women's T20 World Cup 2024"। England and Wales Cricket Board। ২৭ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Deandra Dottin back in West Indies squad for T20 World Cup"। ESPNcricinfo। ২৭ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Scotland squad named for ICC Women's T20 World Cup"। Cricket Scotland। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "CSA Names Proteas Women Squad For Pakistan Series And T20 World Cup In UAE"। Cricket South Africa। ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Devine and Bates set for ninth consecutive T20 World Cup"। New Zealand Cricket। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Bangladesh Squad for ICC Women's T20 World Cup 2024"। Bangladesh Cricket Board। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Sri Lanka squad for the ICC Women's T20 World Cup 2024"। Sri Lanka Cricket। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Dhaka, Sylhet to host 2024 Women's T20 WC matches"। New Age Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০২৪।
- ↑ "New venue confirmed for ICC Women's T20 World Cup 2024"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "All-female panel of match officials announced for Women's T20 World Cup 2024"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Emirates Elite Panel of Match Officials for ICC Women's T20 World Cup 2024 announced"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "ICC Women's T20 World Cup 2024 warm-up schedule: Full fixtures list, match timings and venues"। Wisden। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২৪।
- ↑ "Women's T20WC Warm-up | 2024 ICC Women's T20 World Cup Warm-up Matches | Live Score, Schedule, News"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৩।
- ↑ "Groups, fixtures revealed for Women's T20 World Cup 2024"। International Cricket Council। ৫ মে ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০২৪।
- ↑ "Updated fixtures revealed for Women's T20 World Cup 2024"। International Cricket Council। ২৬ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Harshitha Samarawickrama completes 100 International matches for Sri Lanka"। Female Cricket। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "UAE: India-Pakistan women's match on Oct 6 to be Dubai International Stadium's 100th T20I"। Khaleej Times। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "India and Pakistan set for historic T20 clash at Women's World Cup"। Gulf News। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Alyssa Healy competes 3000 T20I runs, becomes fastest to achieve this feat"। Female Cricket। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Ellyse Perry 4th player to 2000 runs & 100 wickets double in WT20Is"। Cricket.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Maturing Muneeba takes her next leap"। Cricbuzz। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Sad circumstances as Pakistan's Muneeba Ali steps into captaincy shoes"। International Cricket Council। ১০ অক্টোবর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Tahlia McGrath breaks all-time Aussie record in India clash"। Cricket.com। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Pooja Vastrakar Completes 100 Wickets in International Cricket, Achieves Feat by Dismissing Ashleigh Gardner During IND-W vs AUS-W ICC Women's T20 World Cup 2024 Match"। LatestLY। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Australia qualify for semi-finals with tight win over India"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Pakistan and India bow out as New Zealand win to reach semis"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Women's T20 World Cup 2024: Nigar Sultana becomes first Bangladesh player to reach 100 T20Is"। Sportstar। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Women's T20 World Cup: Bangladesh end 10-year wait with 16-run win vs Scotland"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "Women's T20 World Cup 2024: Hayley Matthews completes 100 wickets in WT20Is"। Sportstar। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ @imfemalecricket (৯ অক্টোবর ২০২৪)। "Milestone! Nadine de Klerk is set to play her 100th International match today." (টুইট) – টুইটার-এর মাধ্যমে।
- ↑ ক খ "Milestones approaching during Match 11 between South Africa Women vs Scotland Women"। Female Cricket। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Milestones Approaching during Match 17 between England Women vs Scotland Women"। Female Cricket। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Hayley Matthews Completes 100 T20Is for West Indies Women, Achieves Feat During ENG-W vs WI-W ICC Women's T20 World Cup 2024"। LatestLY। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Danielle Wyatt-Hodge completes 5000 International runs for England"। Female Cricket। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Inspired West Indies beat England to reach semi-finals"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Stats - Australia's crown slips as their unbeaten run at the Women's T20 World Cup ends"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "ICC Women's T20 World Cup, 2024/25 batting most runs career Records"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৭।
- ↑ "ICC Women's T20 World Cup, 2024/25 bowling most wickets career Records"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৭।
- ↑ icc (২০২৪-১০-০১)। "International Cricket Council unveils Broadcast Arrangements for ICC Women's T20 World Cup 2024"। www.icc-cricket.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০২।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- মহিলা_টি-টোয়েন্টি_বিশ্বকাপ
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে সিরিজ হোম (প্রস্তুতি ম্যাচ)
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে সিরিজ হোম (মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪)
