দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন
দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন | ||
|---|---|---|
| বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | ||
| অবস্থান | চুয়াডাঙ্গা জেলা খুলনা বিভাগ বাংলাদেশ | |
| মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে | |
| পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে | |
| লাইন | দর্শনা জংশন-খুলনা লাইন | |
| প্ল্যাটফর্ম | 3 | |
| ট্রেন পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে | |
| নির্মাণ | ||
| গঠনের ধরন | মানক | |
| পার্কিং | আছে | |
| সাইকেলের সুবিধা | আছে | |
| প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | আছে | |
| ইতিহাস | ||
| চালু | ১৯৫১ | |
| পরিষেবা | ||
|
চালু
| ||
| অবস্থান | ||
 | ||
দর্শনা জংশন-যশোর-খুলনা লাইন |
|---|
| সূত্র: বাংলাদেশ রেলওয়ে মানচিত্র |
দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার একটি রেলওয়ে স্টেশন।[১]
অবস্থান
[সম্পাদনা]দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন দর্শনা জংশন-খুলনা লাইনের দর্শনা জংশন-যশোর জংশন অংশে অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি সরাসরি যাতায়াত ব্যবস্থা চালু করার জন্য বৃটিশ সরকার ১৮৭৮ সালে চিলাহাটি-পার্বতীপুর-সান্তাহার-দর্শনা লাইন এবং কলকাতা থেকে খুলনার সাথে যশোর হয়ে রেলপথ নির্মাণ করে। তবে ১৯৪৭ এ দেশ ভাগ হয়ে যাবার পর দুই দেশের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। রাজশাহী রংপুরের সাথে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের খুলনার সাথে সরাসরি রেল যোগাযোগ ব্যাহত হয়। তাই খুব দ্রুত সময়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকার দ্রুত দর্শনা জংশন থেকে যশোর জংশন পর্যন্ত নতুন রেলপথ স্থাপন করে[২] ১৯৫১ সালের মধ্যে।[৩] এসময় দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।
পরিষেবা
[সম্পাদনা]দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে যেসব ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:
- রূপসা এক্সপ্রেস
- সীমান্ত এক্সপ্রেস
- কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস
- সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস
- সুন্দরবন এক্সপ্রেস
- চিত্রা এক্সপ্রেস
- বেনাপোল এক্সপ্রেস
- মহানন্দা এক্সপ্রেস
- রকেট এক্সপ্রেস
- নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস ও
- লোকাল ট্রেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "চুয়াডাঙ্গার দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশন নিরাপত্তাহীনতায় হ্রাস পাচ্ছে যাত্রী সংখ্যা"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৬।
- ↑ "প্রবল চাহিদার বিপরীতে রেল কেন জনবান্ধব হতে পারল না"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৫।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৬।
