রঘু রাই
রঘু রাই | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পেশা | আলোকচিত্রী এবং চিত্র সাংবাদিক |
কর্মজীবন | ১৯৬৫ – বর্তমান |
পরিচিতির কারণ | "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" |
দাম্পত্য সঙ্গী | গুরমিত সংঘা রাই (বি.১৯৮৯) |
সন্তান | অভানী রাই (পুত্র) নিতিন রাই (পুত্র) পূরভাই রাই (কন্যা) |
রঘুনাথ রায় চৌধুরী বা রঘু রাই (জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৪২) একজন কিংবদন্তি ভারতীয় আলোকচিত্রী এবং চিত্র-সাংবাদিক। [১][২] তিনি ভারতের ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় মহীরুহ। তাকে "ফাদার অফ ইন্ডিয়ান ফটোগ্রাফি নামে অভিহিত করা হয়। [৩] ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত প্রবাদপ্রতিম চিত্র-সাংবাদিক আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন - ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং পরবর্তীতে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ভোপালের গ্যাস ট্র্যাজেডি ইত্যাদির জীবন্ত দলিল উপস্থাপন করে।
সমগ্র পৃথিবী যেমন ঘুরে বেড়িয়েছেন, স্বদেশের কোণে কোণে গেছেন ক্যামেরা হাতে। ধরা পড়েছে দলাই লামার হাসি মুখ, প্রার্থনারতা মাদার বা বিসমিল্লা খাঁর অভিব্যক্তি। সবকিছুই গ্রথিত হয়েছে- "রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশসন্স ইন কালার" এবং "রিফ্লেকশসন্স ইন ব্লাক অ্যান্ড হোয়াইট" গ্রন্থে।[৪][৫][৬]
জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]রঘুনাথ রাই-য়ের জন্ম ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের পাঞ্জাবের অধুনা পাকিস্তানের ঝং নামক এক গ্রামে।[৭][৮] মাতাপিতার কনিষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। [৭] তার পিতার আগ্রহ ছিল রঘু যেন একজন ইঞ্জিনিয়ার হন। পড়াশোনা করে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দিল্লিতে সরকারি চাকরিও নিয়েছিলেন। কিন্তু ভালো লাগেনি। জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা শরমপাল চৌধুরী (এস পাল) ফটোগ্রাফার হিসাবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। তিনি নিজের মনের কথা দাদাকে জানালে তিনি ভাইয়ের আগ্রহ দেখে তাকে এক বন্ধুর কাছে পাঠালেন। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাদার সেই বন্ধুর কাজ দেখতে গ্রামে গেলেন, ঘুরলেন আর শিখলেন নিজের মতো করে। জীবনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে গেল ফটোগ্রাফি।
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ইংরাজী দৈনিক দ্য স্টেটসম্যানের দিল্লি কার্যালয়ে প্রধান ফটোগ্রাফার হিসাবে নিযুক্ত হন।[৯] ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি দ্য স্টেটসম্যান ছেড়ে কলকাতা হতে প্রকাশিত “সানডে” ইংরাজী সাপ্তাহিক পত্রিকার চিত্র-সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনীতে রঘু রাই-এর কাজ দেখে মুগ্ধ হন ফরাসি মানবতাবাদী ফটোগ্রাফার হেনরি কারটিয়ের-ব্রেসন। তিনি রঘু রাই'কে তার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা- ‘ম্যাগনাম ফোটো’জে চিত্র-সাংবাদিক হিসাবে নিযুক্ত করেন। [১০]
ইতিমধ্যে ভারত তথা বিশ্ব দেখেছে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসের দিনগুলি তার ক্যামেরায়। ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি “সানডে” ছেড়ে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষায় নিউজ ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের সূচনাকালে চিত্র-সম্পাদক/ভিজ্যুয়ালাইজার/আলোকচিত্রী হিসাবে কাজ করেন। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি বিশেষ বিশেষ সংখ্যা, অলংকরণ, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়ের উপর সচিত্র নিবন্ধে অবদান রাখতেন।[১১] তিনি ইন্ডিয়া টুডে পাক্ষিকের ফটোগ্রাফির পরিচালক পদেও ছিলেন। [১২] রঘু রাই ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে তিন বার ওয়াল্ড প্রেস ফোটো প্রতিযোগিতায়[১৩] এবং তথা ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক ফটো প্রতিযোগিতায় দু'বার জুরির পদে ছিলেন।
ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ কোণে কোণে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। রঘু রাই'স দিল্লি, দ্য শিখস, ক্যালকাটা, খাজুরাহো, তাজমহল, টিবেট ইন এক্সাইল, ইন্ডিয়া, মাদার টেরেসাসহ আঠারোটির বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর বহু চিত্র-প্রবন্ধ টাইম, লাইফ , জিও, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্য সানডে টাইমস, নিউজউইক, দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট এবং নিউ ইয়র্কার সহ অনেক ম্যাগাজিন এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে । যখন তিনি ইন্ডিয়া টুডে'র চিত্র-সাংবাদিক ছিলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্রিনপিসের জন্য ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ সংবলিত তথ্যচিত্রের কাজ সম্পন্ন করেন। এটি পরবর্তীতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে স্থান পেয়েছে- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম শীর্ষক গ্রন্থে এবং সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার বিংশতি বর্ষে ভারত ছাড়াও বিদেশে ইউরোপ, আমেরিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি স্থান প্রদর্শনীও হয়। রঘু রাই এর মাধ্যমে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যারা এখনো ভোপাল সংলগ্ন এলাকায় ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিষাক্ত পরিমণ্ডলে বসবাস করছেন, তাদের সহায়তা প্রদানে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের চেতনা বৃদ্ধির চেষ্টা করেছিলেন। [১৪]
পুরস্কার
[সম্পাদনা]- ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকারের বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রশংসনীয় কাজের জন্য।[১৫]
- ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দের সেরা ফটোগ্রাফারের পুরস্কার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Photographer of the Year from USA (1992)[অস্পষ্ট][তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে উইলিয়াম ক্লেইন এর একাডেমি ডেস বিউক্স আর্টস ফটোগ্রাফি পুরস্কার [১৬]
- ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকারের তথা ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট একাডেমি
- ২০১৯ - ডেস বিউক্স আর্টস ফটোগ্রাফি পুরস্কার - উইলিয়াম ক্লেইন।[১৬]
প্রদর্শনী
[সম্পাদনা]- ১৯৯৭: রেট্রোস্পেকটিভ – ন্যাশনাল গ্যালারি অফ মডার্ন আর্ট, নিউ দিল্লি, ভারত।
- ২০০২: রঘু রাই'জ ইন্ডিয়া – এ রেট্রোস্পেকটিভ, ফটোফিউশন, লন্ডন [১৭]
- ২০০২: ভলকার্ট ফাউন্ডেশন, উইন্টারথার, সুইজারল্যান্ড
- ২০০৩: ভোপাল – সালা কনসিলিয়ারে, ভেনিস, ইতালি; ফটোগ্রাফিক গ্যালারি, হেলসিঙ্কি, ফিনল্যান্ড
- ২০০৩: এক্সপোজার: পোর্ট্রেট অফ এ কর্পোরেট ক্রাইম – মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় , অ্যান আর্বার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
- ২০০৪: এক্সপোজার – দৃক গ্যালারি, ঢাকা, বাংলাদেশ লাইকা গ্যালারি, প্রাগ, চেক প্রজাতন্ত্র
- ২০০৫: ভোপাল ১৯৮৪–২০০৪ – মেল্কওয়েগ গ্যালারি, আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস
- ২০০৫: ভারত – মুসেই ক্যাপিটোলিনি সেন্ট্রালে মন্টেমারটিনি, রোম, ইতালি
- ২০০৭: রেনকনট্রেস ডি'আর্লেস উৎসব, ফ্রান্স[১৮]
- ২০১২: মাই ইন্ডিয়া – ফটোফ্রিও, অস্ট্রেলিয়া
- ২০১৩: ট্রিজ (সাদা কালো), নতুন দিল্লি
- ২০১৪: ইন লাইট অফ ইন্ডিয়া: রঘু রাইয়ের ফটোগ্রাফি, হংকং ইন্টারন্যাশনাল ফটো ফেস্টিভ্যাল, হংকং
- ২০১৫: ট্রিজ, আর্ট অ্যালাইভ আর্ট গ্যালারি, দিল্লি[১৯]
- ২০১৬, "দ্য গ্রেটেস্ট ফটোগ্রাফ্স অফ রঘু রাই", ওজস আর্ট, নতুন দিল্লি[২০]
সংগ্রহ
[সম্পাদনা]রচনাবলী
[সম্পাদনা]- এ ডে ইন দ্য লাইফ অফ ইন্দিরা গান্ধী (১৯৭৪) নচিকেতা প্রকাশনা, ভারত
- দিল্লি: এ পোর্ট্রেট , দিল্লি ট্যুরিস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন/অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, ভারত/যুক্তরাজ্য
- দ্য শিখস (১৯৮৪), লাস্টার প্রেস, ভারত
- ইন্দিরা গান্ধী (১৯৮৫) ( পুপুল জয়কারের সঙ্গে যৌথভাবে ), লাস্টার প্রেস, ভারত
- তাজমহল (১৯৮৬/৮৭) , টাইমস এডিশন, সিঙ্গাপুর; রবার্ট লাফন্ট, ফ্রান্স; রিজোলি পাবলিকেশন্স, যুক্তরাষ্ট্র
- ড্রিমস অফ ইন্ডিয়া (১৯৮৮) , টাইম বুকস ইন্টারন্যাশনাল, সিঙ্গাপুর
- ক্যালকাটা (১৯৮৯) , টাইম বুকস ইন্টারন্যাশনাল, ভারত
- দিল্লি অ্যান্ড আগ্রা (১৯৯০) (লাই কওক কিন এবং নিতিন রাই-এর সাথে), হান্টার পাবলিকেশন্স, ইনকর্পোরেটেড, যুক্তরাষ্ট্র
- ট্রিবেট ইন এসিলিও (১৯৯০/৯১) 1990/91 ট্রিবেট ইন এসিলিও , মন্ডাডোরি , ইতালি; ( ট্রিবেট ইন এক্সাইল), ক্রনিকল বুকস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
- খাজুরাহো (১৯৯১) , টাইম বুকস ইন্টারন্যাশনাল, ভারত
- রঘু রাই'স ডেলহি (১৯৯৪) , ইন্দাস/হার্পার কলিন্স, ভারত
- ড্রিমস অফ ইন্ডিয়া (১৯৯৬/০১) , টাইমস এডিশন, সিঙ্গাপুর/গ্রিনউইচ, যুক্তরাজ্যআইএসবিএন ৯৭৮৯৮১২০৪৬০৬২
- ফেথ অ্যান্ড কমপ্যাশন : দ্য লাইফ অ্যান্ড ওয়ার্ক অর মাদার তেরেসা (১৯৯৬) , এলিমেন্ট বুকস, যুক্তরাষ্ট্র। আইএসবিএন ৯৭৮১৮৫২৩০৯১২১
- মাই ল্যান্ড অ্যান্ড ইটস পিপল(১৯৯৭) , ভাদেরা গ্যালারি, ভারত
- ম্যান, মেটাল অ্যান্ড স্টিল , স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়া, লিমিটেড, (১৯৯৮) ভারত
- রঘু রাই... ইন হিজ ওন ওয়ার্ডস (২০০০) রোলি বুকস, ভারত
- লাক্ষাদ্বীপ (২০০০) লক্ষদ্বীপ ভারত
- রঘু রাই'জ ইন্ডিয়া - এ রেট্রোস্পেক্টিভ (২০০১), আসাহি শিম্বুন, জাপান
- ভোপাল গ্যাস ট্র্যাজেডি (২০০২) - (সুরূপা মুখার্জির সাথে যৌথভাবে) , তুলিকা পাবলিশার্স, ভারত
- সেন্ট মাদার: এ লাইফ ডেডিকেটেড (২০০৩/০৪) , টাইমলেস বুকস, ভারত ;(মেরে তেরেসা), লা মার্টিনিয়ার, ফ্রান্স
- এক্সপোজার: এ পোর্ট্রেট অফ কর্পোরেট ক্রাইম (২০০৪) , গ্রিনপিস, নেদারল্যান্ডস
- ইন্দিরা গান্ধী : এ লিভিং লিগ্যাসি (২০০৪) টাইমলেস বুকস, ভারত
- রোম্যান্স অফ ইন্ডিয়া , টাইমলেস বুকস, (২০০৫) ভারত
- মাদার তেরেসা : এ লাইফ অফ ডেডিকেশন ( ২০০৫) হ্যারি এন. আব্রামস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আইএসবিএন ৯৭৮০৮১০৯৫৮৭৫৩ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর
- রঘু রাই'স ইন্ডিয়া: রিফ্লেকশনস ইন কালার (২০০৮) , হাউস বুকস।আইএসবিএন ৯৭৮১৯০৫৭৯১৯৬৫ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর
- ইন্ডিয়াস গ্রেট মাস্টারস: অ্যা ফটোগ্রাফিক জার্নি ইনটু দ্য হার্ট অফ ক্লাসিক্যাল মিউজিক (২০১০) [২২]
- দ্য ইন্ডিয়ানস: পোর্ট্রেটস ফ্রম মাই অ্যালবাম ( ২০১১) পেঙ্গুইন বুকস। আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭০-০৮৪৬৯-২ । [২৩]
- বাংলাদেশ: দ্য প্রাইস অফ ফ্রিডম (২০১৩), নিয়োগী বুকস,। আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮১৫২৩-৬৯-৮
- ট্রিজ (২০১৩) ফটোইঙ্ক, ভারত
- দ্য টেল অফ টু: এ আউটগোয়িং অ্যান্ড অ্যান্ ইনকামিং প্রাইম মিনিস্টার (২০১৪)
- বিজয়নগর এম্পায়ার: রুইন টু রিশারেকশান (২০১৪) নিয়োগী বুকস,।আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮৩০৯৮-২৪-৮
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Raghu Rai: The Man Who Redefined Photojournalism in India
- ↑ Imaging India
- ↑ "Raghu Rai, The Father of Indian Photography (ইংরাজীতে)"। ২০২১-১২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-২৭।
- ↑ Chaudhuri, Zinnia Ray। "In pictures: Raghu Rai's five-decade career captures the essence of India"। Scroll.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬।
- ↑ Bawa, Jaskirat Singh (২০১৫-১১-১৪)। "Raghu Rai on the Story Behind His Five Most Iconic Photographs"। TheQuint (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬।
- ↑ "A good photographer needs fire in the belly, says award-winning photojournalist Raghu Rai"। The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬।
- ↑ ক খ Day, Elizabeth (১৭ জানুয়ারি ২০১০)। "Raghu Rai | Interview"। The Observer। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Oh my god! This was what it used to be"। Mid-Day। ১১ ডিসেম্বর ২০১০।
- ↑ "রঘু রাই (ইংরেজিতে)"। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-২৭।
- ↑ "Pocketful of Rai"। Time। ১৪ মার্চ ২০১১।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;“MP”
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Lee, Kevin (১৪ নভেম্বর ২০১২)। "Invisible Interview: Raghu Rai, India – Part 1"। Invisible Photographer Asia। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ Day, Elizabeth (১৭ জানুয়ারি ২০১০)। "Raghu Rai | Interview"। The Observer। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Picturing disaster"। The Hindu। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০০২।
- ↑ "Raghu Rai chosen as first recipient of newly instated international photography award"। Business Standard India। Press Trust of India। ২০১৯-০৯-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬।
- ↑ ক খ "The Magnum Digest: September 13, 2019"। Magnum Photos। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৬।
- ↑ "Photography Exhibition: Raghu Rai's India"। Photofusion। ২০২০-০৭-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৩।
- ↑ "Presentation of the festival - Les Rencontres d'Arles"। www.rencontres-arles.com। ২০১৯-০৩-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৩।
- ↑ "Framing Flora"। Verve Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৪-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬।
- ↑ "Picturing Time With Raghu Rai"। Verve Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০১-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬।
- ↑ "Zooming in on Raghu Rai"। Deccan Herald। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৩।
- ↑ "Ragas in frames"। The Hindu। ২০ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "Sees, Shoots And Leaves"। Tehelka। খণ্ড 8 নং 9। ৫ মার্চ ২০১১। ২০১৬-০৮-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।