২০১৪ গাজা যুদ্ধ
২০১৪ গাজা যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ইসরায়েল | |||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী | ইসমাঈল হানিয়াহ্ | ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী ইসরায়েলি নৌবাহিনী ইসরায়েলি বিমান বাহিনী শিন বেৎ | হামাসের সশস্ত্র গোষ্ঠী | ||||||
শক্তি | |||||||
১,৭৬,৫০০ জনের সক্রিয় সেনাবাহিনী[৩] ৪,৪৫,০০০ জনের একটি সংরক্ষিত সেনাদল[৩] |
Al-Qassam Brigades: ১০,০০০[৪]–৪০,০০০[৫] | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
৬৬টি ইসরায়েলি সৈনিক, আট জন বেসামরিক ব্যক্তি ও একজন Thai কর্মী নিহত,[৭] ৪৫০-৫০০টি ইসরায়েলি সৈনিক ও ৮০ জন বেসামরিক ব্যক্তি আহত হয়েছে[৮] |
২,১৪৩ জন নিহত[৯] (১,৬৬২ জন বেসামরিক ব্যক্তি) ১০,৮৯৫ জন আহত* (>৮,৮০০(বিতর্কিত) জন বেসামরিক ব্যক্তি) *PCHR রিপোর্ট অনুযায়ী |
২০১৪ গাজা যুদ্ধ বা ইসরায়েলের দেয়া কোড নাম মিভৎযা যুক এইতান (হিব্রু ভাষায়: מִבְצָע צוּק אֵיתָן) হচ্ছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী কর্তৃক ৭ জুলাই মধ্যরাতে গাজা ভূখণ্ডে করা আক্রমণ। ইসরায়েলি সরকার গাজা থেকে আসা রকেটের পাল্টা জবাব হিসেবে দাবি করেছে।
এই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে তিন ইসরায়েলি কিশোর হত্যাকে কেন্দ্র করে;[১০][১১] যার জন্য ইসরায়েলি সরকার হামাসকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে। কিন্তু হামাস এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে। [১২] যদিও এই ঘটনার জন্য কয়েকশোর অধিক ফিলিস্তিনিকে পশ্চিম তীরে আটক করা হয়। [১৩][১৪] এই ঘটনার জের ধরে কয়েকজন কট্টর ইহুদি আবু খাদির নামের এক ১৬ বছর বয়সী কিশোরকে হত্যা করে। [১৫]
এই আক্রমণের ফলে ইসরায়েলের কেউ মারা না গেলেও; ২,১৪৩ এর অধিক ফিলিস্তিনি মারা যায় যার তিন চতুর্থাংশই বেসামরিক ব্যক্তি। এছাড়াও নিষ্করুণ ইসরায়েলি হামলার কারণে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০,৮৯৫-জন ফিলিস্তিনির আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, বান কি মুন এই পরিস্থিতিকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনার জন্য বড় বাঁধা হিসেবে মন্তব্য করেছেন।[১৬]
মানচিত্র
[সম্পাদনা]দ্বন্দ্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ মানচিত্র-
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Ben Solomon, Ariel। "Videos show Lebanese jihadi group active in Gaza"। Jerusalem Post। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Prusher, Ilene (২৬ আগস্ট ২০১৪)। "Israel and Palestinians Reach Open-Ended Cease-Fire Deal"। Time। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ "Israel Military Strength"। Globalfirepower.com। ২৭ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Rockets, naval commandos boost Hamas arsenal"। Maannews.net। ২৫ জুলাই ২০১৪। ২৯ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ Thursday 1 (১৭ জুলাই ২০১৪)। "Hamas growing in military stature, say analysts"। Middleeasteye.net। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "The Gaza Strip: Who's in charge?"। Economist। ২৯ মার্চ ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Occupied Palestinian Territory: Gaza Emergency" (পিডিএফ)। ২৭ আগস্ট ২০১৪। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Operation Protective Edge – Update No. 21" (পিডিএফ)। ৬ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ Islamic Jihad: 121 of our fighters killed in Gaza
- ↑ "Israel IDs 2 main suspects in teens disappearance", CBS News, ২৬ জুন ২০১৪
- ↑ "Operation Brother's keeper", The Jerusalem Post
|contribution=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ Greenberg, Joel (৩০ জুন ২০১৪), "'Hamas will pay,' Netanyahu vows after bodies of missing Israeli teens are found", Bellingham Herald, McClatchy[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Yoav Zitun,'Rescue units rushed to Hebron, searching wells and caves,' Ynet 21 June 2014.
- ↑ John B. Judis,'John Kerry's First Peace Effort in Israel and Palestine Failed, But Now He Needs to Try Again,' The New Republic July 9, 2014.
- ↑ Adiv Sterman (৬ জুলাই ২০১৪)। "Six Jewish extremists arrested in killing of Jerusalem teen"। The Times of Israel। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "United Nations News Centre - Ban urges maximum restraint amid 'dangerous escalation of violence' in Gaza"। Un.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৭-১১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- "Gaza Blog Live"। Al Jazeera English।
- "As it happened: Gaza conflict intensifies"। BBC News Online।
- "Gaza Crisis"। United Nations Office for the Coordination of Humanitarian Affairs। ২৫ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৪।